ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত রাখতে চাকরিজীবনের গোড়া থেকেই মন দিতে হয় সঞ্চয়ে। ঠিকমতো বিনিয়োগ করলে, আয়ের দ্বিতীয় উৎসের পথও অনেকটা খুলে যায়



কিন্তু কোথায় বিনিয়োগ করা যাবে? কোথায় কোথায় বিনিয়োগ করলে ভাল রিটার্ন মিলবে? এমন প্রশ্ন অনেকের মনেই থাকে।



বিনিয়োগের আগে প্রয়োজন গবেষণার। যেখানে বিনিয়োগ করছেন সেই বিষয়টি নিয়ে ভাল রকম ভাবে ওয়াকিবহাল হতে হবে। কী কী ক্ষেত্র রয়েছে?



স্টক বা শেয়ার বিনিয়োগের ভাল উপায়। অল্প সময়ে বেশি রিটার্নের সুযোগ রয়েছে। কিন্তু এই ক্ষেত্রটি অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। বিনিয়োগের আগে পড়াশোনা জরুরি



সরাসরি স্টকে বিনিয়োগ না চাইলে মিউচুয়াল ফান্ড ভাল উপায়। পেশাদার ফান্ড ম্যানেজাররা এটা সামলান বলে স্টকের তুলনায় ঝুঁকি অনেকটাই কম। SIP-এর সুবিধাও রয়েছে।



ব্যাঙ্কের ফিক্সড ডিপোজিট সবচেয়ে সহজ ও ঝক্কিহীন উপায়। কিন্তু বর্তমানে এর সুদের হার অনেকটাই কম, ফলে বর্ধিত বাজারদরের সঙ্গে পাল্লা দেওয়া কঠিন।



সরকারি বা অসরকারি সংস্থার বন্ড বিনিয়োগের জন্য ব্যবহার করেন অনেকে। স্টকের তুলনায় ঝুঁকি কম কিন্তু রিটার্নও কম



বিনিয়োগের জন্য অনেকের পছন্দ সোনা। দীর্ঘমেয়াদি ক্ষেত্রে এর রিটার্ন বেশ ভাল। তবে সোনা সঞ্চয় করা বেশ ঝক্কির কাজ। গোল্ড বন্ড, ইটিএফ-ও মেলে।



রিয়েল এস্টেট অনেকের কাছেই বিনিয়োগে ফার্স্ট চয়েজ। দীর্ঘমেয়াদে বহুগুণ রিটার্ন মিলতে পারে। কিন্তু এক্ষেত্রে বিনিয়োগের পরিমাণ এবং দেখভালের খরচ অনেক বেশি।



এখানে দেওয়া তথ্য শুধুমাত্র জ্ঞানের জন্য। অর্থ বিনিয়োগ করার আগে সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন। ABP Live কোনও বিনিয়োগের পরামর্শ দেয় না।