রাজেশ খন্নার কাটি পতং অথবা শাহরুখের 'ইয়েস বস'। সিনেমার পর্দায় বারবার উঠে এসেছে পিয়ানো।

সিনেমার সূত্রেই প্রায় ঘরে ঘরে চেনা বহু পুরনো এই বাদ্যযন্ত্র। আজ বিশ্ব পিয়ানো দিবস।

২০১৫ সালে প্রথম উদযাপিত হয় বিশ্ব পিয়ানো দিবস। জার্মান সঙ্গীতশিল্পী নিলস ফ্রামের হাত ধরে শুরু।

কি-এর সংখ্যার ভিত্তিতে মূলত তিনভাগে ভাগ করা যায় পিয়ানো। ৬৬, ৭২ এবং ৮৮-এই তিনটি কী-বোর্ডের পিয়ানো রয়েছে।

সবচেয়ে বড় পিয়ানোতে ৮৮টি key থাকে। তাই বছরের ৮৮তম দিনে বিশ্ব পিয়ানো দিবস উদযাপন।

শুরু থেকেই দিনটি ঘিরে জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। বিশ্বজুড়ে নানাভাবে উদযাপন করা হয় দিনটি।

১৭০০ সালে ইতালিতে তৈরি হয়েছিল হার্পসিকড। সেটাই নাকি পিয়ানোর আদিরূপ।

ওই যন্ত্র তৈরি করেছিলেন ইতালির সঙ্গীতশিল্পী বার্তেলোমিউ ক্রিস্টোফারি।

দীর্ঘদিন ধরে ক্রমশ বিবর্তন হয়েছে পিয়ানোর। ১৮৬০ থেকে চেহারায় বদল হয়েছে।

এখন পৃথিবীজুড়ে সব দেশেই পছন্দের তালিকায় জায়গা পেয়েছে এই বাদ্যযন্ত্র।