গত জানুয়ারিতে ফিলোমেনা ঝড়ে প্রচণ্ড তুষারঝড়ে স্পেনে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।পরিমাণ ছিল প্রায় ১.৪ বিলিয়ন ইউরো
গত এপ্রিলে ইন্দোনেশিয়ায় আছড়ে পড়েছিল ঘূর্ণিঝড় সেরোজা। ঝড়ের দাপটে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় ১৮০ জনের। আশ্রয়হারার সংখ্যা প্রায় ১০ হাজার।
সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস দ্বীপ গত এপ্রিলে লা সউফিয়ের আগ্নেয়গিরির প্রবল অগ্নুৎপাতে বিপর্যস্ত হয়েছিল। প্রথম বিস্ফোরণের পর ছাই উঠেছিল প্রায় ৩২ হাজার ফুট উঁচুতে।
১৭ মে ঘূর্ণিঝড় তওতে আছড়ে পড়েছিল গুজরাত উপকূলে।মে মাসের শেষের দিকে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা উপকূলে তাণ্ডব চালিয়েছিল ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। সেপ্টেম্বরে ঘূর্ণিঝড় গুলাব অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওড়িশা উপকূলে আছড়ে পড়েছিল। ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টি ডেকে এনেছিল।
জার্মানিতে গত ৫০ বছরে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা। জুলাইয়ের এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ১৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
গত জুনে তীব্র গরমে কাহিল হয়ে পড়েছিল কানাডা। পারদ ছুঁয়েছিল ৪৬.১ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। কানাডা পশ্চিমপ্রান্তের প্রদেশে ৫৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
গত অগাস্ট মার্কিন উপকূল তছনছ করে দিয়েছিল হ্যারিকেন ইদা। এই ঝড়ে প্রায় ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
সাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়া প্রত্যক্ষ করেছিল সবচেয়ে ভয়াবহ গ্রীষ্মকালীন দাবানল। ২০২১-এর এই দাবানলে প্রায় ১৮.১৬ মিলিয়ন হেক্টর জঙ্গল ধ্বংস হয়ে যায়। ধোঁয়া পৌঁছে গিয়েছিল উত্তর মেরুতেও।
অগাস্টে রিখটার স্কেলে ৭.২ মাত্রার ভূমিকম্প কাঁপিয়ে দিয়েছিল হাইতিকে। প্রায় ২,২০০ মানুষের প্রাণহানি হয়েছিল। ১,৩০,০০০ বাড়ি গুঁড়িয়ে যায়।
গত ১৬ ডিসেম্বর ফিলিপিন্সে বিপর্যয় ডেকে এনেছিল ঘূর্ণিঝড় রাই। প্রায় কয়েকশো মানুষ হতাহত হয়েছিলেন। হাজার হাজার মানুষ আশ্রয়হারা হয়েছিলেন।