ফিরে এল ফিমেল-ভায়াগ্রা ‘অ্যাডি’, এবার কেনা যাবে প্রেসক্রিপশন ছাড়াই
২০১৬ সালে ক্যাম ওয়েবসাইটের করা একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে যে, ৪৪ শতাংশ মহিলারা সপ্তাহে কম করে একবার রতিসুখ লাভ করেন। এসব গবেষণার দাবি। এবিপি আনন্দ এর দায় নিচ্ছে না। কোনও সুপারিশকে গুরুত্ব দেওয়া বা চিকিৎসা শুরুর আগে নিজেদের বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অবশ্যই নিন। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।
সংস্থার দাবি, ‘অ্যাডি’-কে রোজ খাওয়া যায়। তবে, অ্যালকোহল সেবন করা যাবে না। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।
‘অ্যাডি’-র প্রস্তুতকারী সংস্থার দাবি, এই ভায়াগ্রা খেলে যৌন সমস্যা সমাধান হওয়ার পাশাপাশি নিদ্রাহীনতা, মাথা ঘোরা, রক্তচাপ পড়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলি থেকেও মুক্তি মিলবে। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।
যৌন অক্ষমতা-- পুরুষ ও মহিলা-- উভয় ক্ষেত্রেই হতে পারে। যা তাঁদের শারীরিক ও মানসিক চাপসৃষ্টি তৈরি করে। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।
সেখানে পুরুষদের ভায়াগ্রা তাঁদের পুরুষাঙ্গের কাঠিন্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। দাবি, নীল রঙের ভায়াগ্রা খেলে পুরুষদের যৌনাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।
২০১৫ সালে মহিলাদের জন্য বাজারে নিয়ে আসা হয় অ্যাডিকে। দাবি, যে মহিলারা ফিমেল-ভায়াগ্রা সেবন করেন, তাঁদের যৌন ইচ্ছে এবং তাঁদের যৌন সক্ষমতা-- দুই-ই বেড়ে যায়। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।
সাধারণতভাবে দেখা গিয়েছে, বিশেষ বয়সে পৌঁছলে মহিলাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ইচ্ছা যৌন সক্রিয়তা কমে যায়। তবে, পুরুষদের সঙ্গেও একই ঘটনা ঘটে। তবে, ১৯৯৮ সালে বাজারে আসে নীল রঙের যৌন-উদ্দীপক ওষুধ -- ভায়াগ্রা। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।
তবে, ফের বাজারে ফিরে এল ‘অ্যাডি’। আর এখন তো বিনা প্রেসক্রিপশনে হটলাইন, অনলাইন এবং দোকান থেকেও কেনা যাবে। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।
অ্যাডি ভায়াগ্রাকে ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন তিন বছর আগেই সম্মতি দিয়েছিল। এমন বলা হচ্ছে যে, এই ছোট গোলাপী রঙের ট্যাবলেট মহিলাদের যৌন-ইচ্ছাকে বাড়াতে সাহায্য করবে। কিন্তু, সঠিক পারফরম্যান্স না দেওয়ার কারণে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।
ফিরে এল বিতর্কিত ফিমেল-ভায়াগ্রা, যা ‘অ্যাডি’ নামে পরিচিত। বড় কথা হল, এবার এই ফিমেল-ভায়াগ্রা কেনা সহজ হবে। ছবি - গুগল ফ্রি ইমেজ।