সাম্প্রতিক স্ট্যাটিসটিকস অনুযায়ী এখন ভারতে 135 মিলিয়ন মানুষ ওভারওয়েট এবং/অথবা ওবেসিটির শিকার। প্রতিবছর এই সংখ্যা বিপজ্জনকভাবে বেড়ে চলেছে। 


অতিরিক্ত ওজন আপনার স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি করে। এমনকি ওবেসিটির কারণে মৃত্যু পযর্ন্ত হতে পারে। কিন্তু  আপনি যদি কয়েকটি নিয়ম মেনে চলেন তবে ভয়ের কোন কারণ নেই। ডাক্তারের নির্দেশ করা ওষুধ আর খাবার খাবেন। প্রয়োজন অনুযায়ী সাপ্লিমেন্ট যেমন omega 3 capsules খেতে পারেন। আর অবশ্যই নিয়ম করে প্রতিদিন ব্যায়াম করবেন।


এখানে আমরা ওবেসিটি হওয়ার কারণ, এর থেকে কী কী ব্যাধি হয় আর তার থেকে রেহাই পাওয়ার উপায় নিয়ে আলোচনা করব।


স্থূলতা আর ওবেসিটির কারণ কী?


আমাদের খাবার আর জীবনযাত্রার ধরণের জন্যই মূলত ওবেসিটি হয়। কারও ওজন তার উচ্চতা অনুযায়ী নির্দিষ্ট ওজনের থেকে অনেক বেশি হলে তার ওবেসিটির মতো জটিল ব্যাধি হয়। ওবেসিটি যে শুধু  বড়দের হয় তা নয়, এটা ছোটদেরও হতে পারে।  


ফাস্টফুড বা প্রসেসড ফুডে ফ্যাট আর সুগার বেশি থাকে।  কোল্ড ড্রিংকস, ফ্রুট জুসেও অনেক সুগার থাকে। এইসব  অতিরিক্ত ক্যালরিযুক্ত খাবার আমরা কমবেশি সবসময় খেয়ে থাকি, কারণ এগুলো খুব সহজলভ্য। 


এছাড়াও, আধুনিক জীবনযাত্রায় বেশিরভাগ মানুষকেই এক জায়গায় বসে কাজ করতে হয়। দিনের শেষে অবসর সময়ে আনন্দ করার জন্যও আমাদের টিভি অথবা মোবাইলের স্ক্রীনই ভরসা।   


যদি আপনি শারীরিকভাবে যথেষ্ট সক্রিয় না থাকেন, তখন আপনার খাবার থেকে পাওয়া ক্যালরি পুরোটা ব্যবহার হয়না এর ফলে অতিরিক্ত অব্যবহৃত ক্যালরি আপনার শরীরে ফ্যাট হিসাবে জমা হয়।


আজকের দিনে ওবেসিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।


মেদের বাহুল্য আর ওবেসিটির কারণে স্বাস্থ্যের কী কী ক্ষতি হয়?


টাইপ 2 ডায়াবিটিস: 


টাইপ 2 ডায়াবেটিস হল একরকমের অসুখ, যখন আপনার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বা ব্লাড সুগার খুব বেশি হয়ে যায়। দেখা গেছে টাইপ 2 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষদের দশজনের মধ্যে আটজনই অতিরিক্ত ওজন বা ওবেসিটির শিকার। নিয়ন্ত্রণ না করলে ব্লাড সুগার আমাদের শরীরে অনেক রকমের ক্ষতি করে যেমন হার্টের অসুখ, স্ট্রোক, কিডনির অসুখ, চোখের সমস্যা, নার্ভের ক্ষতি ইত্যাদি আরও অনেক কিছু 


স্থূল বা ওবিস মানুষেরা যদি শরীরের ওজনের পাঁচ থেকে সাত শতাংশ ওজন কমিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে টাইপ 2 ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায় বা পিছিয়ে যায়।


উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার:


উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশারে আক্রান্ত হলে আপনার শরীরের রক্ত ব্লাড ভেসল বা ধমনীর মধ্য দিয়ে স্বাভাবিকের থেকে অনেক বেশি চাপ দিয়ে বইতে থাকে। উচ্চ রক্তচাপ আপনার হার্ট ধমনীর পক্ষে একেবারেই ভালো না; এতে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, কিডনির অসুখ হয় এমনকি মৃত্যুও ডেকে আনতে পারে। অতিরিক্ত ওজন এবং ওবেসিটি হাই ব্লাড প্রেশারের একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ হতে পারে।


হার্টের অসুখ: 


হার্টের অসুখ একটা শব্দবন্ধ যেটা দিয়ে হার্টের অনেক রকমের সমস্যা বোঝানো হয়ে থাকে, যেমন হার্ট অ্যাটাক, হার্ট ফেলিয়র, সাডন কার্ডিয়াক ডেথ, অ্যানজাইনা এবং অস্বাভাবিক ছন্দে হার্টবিট হওয়া। হাইপারটেনশন, অস্বাভাবিক মাত্রার ব্লাড লিপিড (এইচ ডি এল কোলেস্টেরল, এল ডি এল কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড), ডায়াবেটিস থাকলে হার্টের অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়।


আমাদের শরীরের ওজনের সঙ্গে হার্টের অসুখ খুব নিবিড়ভাবে যুক্ত। শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমালে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল লেভেল এবং ব্লাড ভেসলে রক্তপ্রবাহের চাপ কমে আর তার ফলে হার্টের অসুখ হওয়ার প্রবণতাও অনেকটা কমে যায়।


স্ট্রোক:  


স্ট্রোক হল শরীরের একটা বিশেষ অবস্থা যখন আমাদের মস্তিষ্কে রক্তের সরবরাহ হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যায়। ঘাড়ে বা মস্তিষ্কে, যদি ব্লকেজ হয় অথবা রক্তের কোন ধমনী বা ব্লাড ভেসল ফেটে যায় তখনই  মস্তিষ্কে রক্তের সরবরাহ বন্ধ হয়। স্ট্রোক হলে ব্রেনের বা মস্তিষ্কের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তার ফলে কথা বলা বা শরীরের কোন কোন অঙ্গ নাড়ানোর ক্ষমতা চলে যায়। ওবেসিটির জন্য হাই ব্লাড প্রেশার হয়, যা স্ট্রোক ডেকে অনে।


স্লিপ অ্যাপনিয়া: 


স্লিপ অ্যাপনিয়া হল খুব সাধারণ একটা ব্যাধি যখন কেউ ঘুমন্ত অবস্থায় নিয়মিত ভাবে শ্বাস প্রশ্বাস নিতে পারেনা। এমনকি খুব অল্প সময়ের জন্য নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের কাজ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যেতে পারে।    টাইপ 2 ডায়াবেটিস হার্টের অসুখ থাকলে স্লিপ অ্যাপনিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। স্লিপ অ্যাপনিয়ার চিকিৎসা  ঠিক সময়ে না করলে হঠাৎ করে মৃত্যুও হতে পারে। 


মেদবহুল শরীরের মানুষদের মধ্যে স্লিপ অ্যাপনিয়া হওয়ার প্রবণতা খুব বেশি দেখা যায়।


মেটাবলিক সিনড্রোম: 


স্থূলকায় মানুষদের মেটাবলিক সিনড্রোম বেশি হয়। মেটাবলিক সিনড্রোম হল কয়েকটি শারীরিক অসুস্থতার মিলিত রূপ, যার থেকে হার্টের অসুখ, ডায়াবেটিস, এবং স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। অবস্থাগুলি হল-


 



  • উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার থাকা।

  •  ব্লাড সুগারের মাত্রা বেশি থাকা।

  • রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেশি থাকা।

  • রক্তে এইচ ডি এল বা ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকা।

  • কোমরের চারিপাশে অত্যধিক মেদ জমা।


শরীর থেকে অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রনে আনতে পারলে মেটাবলিক সিনড্রোম হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।


ফ্যাটি লিভার ডিজিজ: 


ফ্যাটি লিভার ডিজিজ শরীরের এইরকম একটা অবস্থা যখন লিভারে ফ্যাট বা চর্বি জমা হয়। এই লিভার ডিজিজ দুই ধরণের হয়- ননঅ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (এন এফ এল ডি) এবং ননঅ্যালকোহলি স্টিআটোহেপাটাইটিস (এন এস এইচ) এই ব্যাধিতে লিভার ভয়ংকর রকম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, সিরোসিস, এমনকি  মৃত্যুও হতে পারে।


অস্টিওআর্থ্রাইটিস: 


অস্টিওআর্থ্রাইটিস হল এমনই একটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যাধি যেখানে অস্থিসন্ধি বা হাড়ের জয়েন্টগুলি ফুলে যায়, অসহনীয় ব্যথা হয়, আর আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত অঙ্গ নাড়ানোর ক্ষমতা সীমিত হয়ে যায়।  যাদের ওজন অতিরিক্ত রকমের বেশি অথবা যারা ওবিস তাদের শরীরের জয়েন্টগুলিতে এবং কার্টিলেজে বেশি চাপ পড়ে, তার দরুন তাদের অস্টিওআর্থ্রাইটিস হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।


গলব্লাডার ডিজিজ: 


শরীরের ওজন স্বাভাবিকের থেকে অনেক বেশি হলে এবং ওবেসিটি থাকলে গলব্লাডারের অসুখ যেমন গলস্টোন আর কোলেসিসটাইটিস হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। এছাড়াও বাইলে বা পিত্তরসে যদি খুব বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল জমা হয় তখনও গলস্টোন হতে পারে।


কয়েক প্রকারের ক্যান্সার: 


এটা প্রমাণিত হয়েছে যে মেদবহূল শরীরে যতরকমের স্বাস্থ্যসমস্যা দেখা দেয় তার কারণে অন্ততপক্ষে তেরো প্রকারের ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়, যেমন এন্ডোমেট্রিয়াল, গ্যাস্ট্রিক, লিভার,  কিডনি, প্যানক্রিয়াটিক, কোলোরেকটাল, ব্রেস্ট (পোস্ট মেনোপজাল, প্রি মেনোপজাল), ওভারিয়ান ক্যানসার ইত্যাদি।


কিডনি ডিজিজ: 


ওবেসিটির কারণে হাই ব্লাড প্রেশার টাইপ 2 ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে যার ফলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর তখন কিডনি শরীরের জন্য যতটা দরকার সেই পরিমাণে রক্ত আর পরিষ্কার করতে পারেনা। এমনকি উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস না থাকলেও শুধু ওবেসিটির কারণেও কিডনির অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা দ্রুতগতিতে বেড়ে যায়।


গর্ভাবস্থায় সমস্যা : 


স্থূলতা এবং ওবেসিটি থাকলে গর্ভাবস্থায় বেশ কিছু  শারীরিক সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। যেমন-



  • জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস 

  •  প্রিঅক্ল্যাম্পসিয়া, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি বা অন্যান্য অর্গানের ক্ষতি যার চিকিৎসা তখনই না করা হলে মা এবং শিশুর গুরুতর স্বাস্থ্যসমস্যা হতে পারে। 

  • সি সেকশনের প্রয়োজন হয়, যার ফলে প্রসবের পরে স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার করতে দীর্ঘ সময় লাগে।


ওবেসিটিতে ফ্যাট বার্নার কীভাবে কাজ করে?


এতক্ষণে আপনি জানতে পেরেছেন যে মেদের আধিক্যের জন্য শরীরের ওজন বেশি হলে আর ওবেসিটি হলে কতরকমের ব্যাধি শরীরকে আক্রান্ত করে। রোগভোগ তো আছেই, উপরন্তু কিছু কিছু  ক্ষেত্রে অসুখ প্রাণশংসয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই ওজন বেশি হয়ে গেলে সেটা অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। 


পরিমিত পরিমাণে সুষম খাদ্যগ্রহণ করবেন, কায়িক পরিশ্রমযুক্ত ব্যায়াম করবেন, এবং তারই সঙ্গে যদি fat burner tablets গ্রহণ করেন তাহলে অচিরেই ফল উপলব্ধি করতে পারবেন। ফ্যাট বার্নার খুব কার্যকরী উপায়ে তিন ভাবে শরীরের বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে-



  • শরীরের ভিতরের তাপমাত্রার উন্নতিসাধন করে।

  • মেটাবলিজমের হার বাড়িয়ে দিয়ে অতিরিক্ত ক্যালরি বার্ন করে।

  • পেট ভর্তি থাকে তার ফলে খিদে কম পায়।


ওবেসিটির সঙ্গে চুলের পড়ে যাওয়ার কোন সম্পর্ক আছে কী? 


চুল সমানে পড়ে যাওয়া, চুলের ঘনত্ব কমে যাওয়া এগুলো এমন একটা সমস্যা যেটা নিয়ে আমাদের প্রায় সকলকেই কখনো না কখনো ভুগতে হয়। চুল পাতলা হয়ে গেলে আমরা বেশিরভাগ সময়েই হীনমন্যতায় ভুগি। কারণ ঘন চুল আমাদের কাছে যৌবন সৌন্দর্যের প্রতীক। 


সাধারণত হেয়ার ফলিকল স্টেম সেলগুলি স্বতস্ফূর্তভাবে 'হেয়ার ফলিকল সাইকল' পুনরায় তৈরি করে। সেইজন্য একটা চুল পড়ে গেলে ওই জায়গায় আরেকটি চুল তৈরি হয়। ওবেসিটির মতো বিভিন্ন ব্যাধির কারণে স্টেম সেলগুলি এই অনন্য কাজটি করতে ব্যর্থ হয়। আর তখনই আমাদের চুলের ঘনত্ব কমে যেতে থাকে। 


ওবেসিটির জন্য শরীরে ইনফ্লামেশন বা প্রদাহ হয় যার ফলে হেয়ার ফলিকল স্টেম সেলগুলির (এইচ এফ এস সি)  অবক্ষয় ঘটে। এইভাবে ইনফ্লেমেটরি সিগন্যাল হেয়ার ফলিকলের পুনর্জন্মের পথে বাধার সৃষ্টি করে। ফলস্বরূপ হেয়ার ফলিকলগুলি নষ্ট হয়ে যায়। ওই জায়গায় নতুন চুলের জন্ম আর হয় না। এইভাবে আমাদের মাথার চুল পাতলা হয়ে যায়।


বায়োটিন, ভিটামিন বি বা ভিটামিন এইচ কেরাটিন সিনথেসিসে সাহায্য করে। কেরাটিন আমাদের চুলকে  শক্ত আর প্রাণবন্ত করে। বায়োটিন চুল পড়ে যাওয়ার হার কমায় তাই চুলের বৃদ্ধিও বজায় থাকে। 


উপসংহার 


ওবেসিটির কারণে আমাদের অনেক ধরনের অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা হয়। হার্ট, কিডনি, লিভার, প্যানক্রিয়াস, গলব্লাডার এবং আরও অনেক অর্গ্যান ব্যাধিগ্রস্ত হতে পারে। হাইপারটেনশন, স্ট্রোক এমনকি ক্যানসারও হতে পারে। কখনও কখনও অবস্থা এতটাই গুরুতর হয় যে ওবেসিটিজনিত ব্যাধি অসময়ে মৃত্যুও ডেকে আনে।


ওবেসিটির কারণে যখন চুল পাতলা হয়ে যায় সেটা প্রাণঘাতী সমস্যা না হলেও কিছু  কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। সমানে চুল পড়ে যাওয়া একটা বিড়ম্বনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কম চুলের জন্য বা পার্শিয়াল অ্যালোপেশিয়ার জন্য লোকের কাছে হাসাহাসি বা ব্যাঙ্গের পাত্র হতে হয়। এইরকম মানসিক বেদনাদায়ক পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে ওবেসিটির চিকিৎসার সঙ্গে সাপ্লিমেন্ট হিসাবে biotin hair gummies খেলে অবশ্যই খুব ভালো উপকার পাবেন। বায়োটিন হেয়ার গামি চুল পড়া বন্ধ করে চুলের ঘনত্ব আর স্বাস্থ্য বজায় রাখে। তার ফলে সৌন্দর্য এবং  আপনার আত্মসম্মান দুটোই ফিরে আসবে।


ডিসক্লেইমার: এটি পেড আর্টিকল। এবিপি নেটওয়ার্ক বা এবিপি লাইভ কোনওভাবেই এই নিবন্ধে উল্লেখিত কোনওরকম বস্তু ব্যবহারের পরামর্শ দেয় না বা কারুর ব্যক্তিগত মতামতের দায়িত্ব নেয় না। দয়া করে এটি ব্যবহারের পূর্বে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন। বিচার বিবেচনা করে পাঠকরা এটি পড়ুন।


এটি ফিচার আর্টিকল। এবিপি নেটওয়ার্ক বা এবিপি লাইভ কোনওভাবেই এই নিবন্ধে উল্লেখিত কোনওরকম বস্তু ব্যবহারের পরামর্শ দেয় না বা কারুর ব্যক্তিগত মতামতের দায়িত্ব নেয় না। দয়া করে এটি ব্যবহারের পূর্বে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। বিচার বিবেচনা করে পাঠকরা এটি পড়ুন।