সীতারমণ বলেছেন, মহিলাদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির কথা মাথায় রেখে সরকার এমন পদক্ষেপ গ্রহণের পরিকল্পনা করেছে। সেইসঙ্গে অর্থমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেছেন, ভারতের অগ্রগতির সঙ্গে উচ্চশিক্ষা ও কেরিয়ারের নতুন নতুন পথ উন্মুক্ত হচ্ছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি পুণর্বিবেচনার কথা ভাবা হচ্ছে। মাতৃত্বককালীন মৃত্যুর হারের ক্ষেত্রে লাগাম টানতে এ ব্যাপারে সরকার বিবেচনা করছে। সরকারি সূত্র অনুযায়ী, ২০১৬-তে দেশের মাতৃত্বকালীন মৃত্যুর সংখ্যা ছিল প্রতি এক লক্ষে ১২২ মহিলা।
ভারতে মহিলাদের বিয়ের ন্যূনতম বয়সের সীমা ইংরেজ আমলে ১৯২৯-এ সারদা আইনের মাধ্যমে স্থির করা হয়েছিল। তখন মহিলাদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স ১৪ ও পুরুষদের ন্যূনতম বয়স ১৮ করা হয়েছিল। এরপর ১৯৪০ ও পরে ১৯৭৮-এ ওই আইনে বদল ঘটানো হয়। ১৯৭৮-এ বিয়ের ন্যূনতম বয়স মহিলাদের ভেত্রে ১৮ ও পুরুষদের ক্ষেত্রে ২১ করা হয়েছিল। ২০০৬-এ ওই আইনের জায়গায় আসে বাল্যবিবাহ আইন প্রতিরোধ আইন।