বিয়ের মরশুম। সোনার দামে বাড়া কমা তো চলছেই। দেখে নিন আজ, শুক্রবার ২৮ নভেম্বর, কত হল সোনার দাম, যা গতকালের থেকে বেশ কিছুটা বেশি। 

Continues below advertisement

আজকের সোনার সকালের দাম ( ২৮ নভেম্বর ২০২৫)          

সোনা ওজন দাম (টাকায়)
২৪ ক্যারেট (Fine Gold 995) ১ গ্রাম ১২৬৪৭
২২ ক্যারেট (কিনতে গেলে) ১ গ্রাম ১২০১৫
২২ ক্যারেট (বেচতে গেলে) ১ গ্রাম ১১৫০৮
১৮ ক্যারেট ১ গ্রাম ৯৮৬৫
রুপো (৯৯৯) ১ কেজি ১৬৪৮৯৩

*Above rates are without 3% GST            

*১৯৯৩ সালে তৈরি হয় স্বর্ণশিল্প বাঁচাও কমিটি। গোটা রাজ্যেই কার্যকর এই সংগঠন। স্বর্ণশিল্পী এবং স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের নিয়ে এই সংগঠনের কার্যকলাপ। বর্তমানে এর কার্যনির্বাহী সভাপতি সমর কুমার দে। 

 

যে কোনও নতুন সোনার তৈরির খরচ সোনার বিশুদ্ধতার ওপর নির্ভর করে এবং সোনার দামের সঙ্গে যুক্ত হয়। এছাড়াও এমআরপি, জিএসটি এবং অনেক ক্ষেত্রে রত্ন বা অলঙ্কার সামগ্রীর দামও যোগ করা হয়। এই অতিরিক্ত খরচ সোনার আসল দামের চেয়ে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়। আপনি যে পরিমাণ অর্থ দেন, তার একটা অংশ কারিগরির জন্য,  সোনার দাম নয়। এই কারণেই নতুন সোনার দাম, বিক্রি করার সময় পাওয়া দামের চেয়ে বেশি হয়।

পুরনো সোনার দাম কেন কম?

আপনি যখন কোনও গয়না পুরনো সোনা হিসেবে দোকানদারের কাছে বিক্রি করেন, তখন কিন্তু হিসাবটা পুরো পাল্টে যায়। দোকানদার শুধুমাত্র সোনার ওজন এবং বিশুদ্ধতা মাপেন এবং তৈরির খরচ, জিএসটি এবং অন্য কোনও দামকে গ্রাহ্য করেন না। এছাড়াও দোকানদার ৫% থেকে ৮% পর্যন্ত কাটছাঁট করেন। এই কাটছাঁট গলানো, পরিশোধিত করা এবং পরীক্ষার খরচ বহন করে।

ক্ষতি কমাতে এবং সোনা কেনার প্রক্রিয়াকে আরও ভালো করতে বিআইএস হলমার্ক যুক্ত গয়না জরুরি। এটি সোনার বিশুদ্ধতার নিশ্চয়তা দেয়। যদি আপনার লক্ষ্য সোনা পরা নয়, বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে সোনার কয়েন বা বার গয়নার চেয়ে বেশি লাভজনক হবে। কারণ এগুলিতে ন্যূনতম তৈরির খরচ লাগে এবং পুনরায় বিক্রয়ে ভালো মার্জিন পাওয়া যায়। অনেক দোকানদার এক্সচেঞ্জ অফারও দিয়ে থাকেন, যেখানে পুরনো সোনার বদলে নতুন গয়নার তৈরির খরচ মওকুফ করা হয়। তবে সবসময় মনে রাখবেন, পুরনো সোনার পুনরায় বিক্রয়ের মূল্য নতুন সোনার কেনার দামের চেয়ে কম হবে, যদিও সোনার বিশুদ্ধতা একই থাকে।