ব্রতদীপ ভট্টাচার্য, কলকাতা: ব্যবসা (Business) আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে গোট ব্র্যান্ড ল্যাবসের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল ডলার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে পথ চলা শুরু হল দুই সংস্থার।


লক্ষ্য এবার অনলাইন বাজার (Online Market) ধরা। আর সেই লক্ষ্যপূরণে গোট ব্র্যান্ড ল্যাবসের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল ডলার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। শুরু হল নতুন পথে চলা। চার বছর আগে পেপে জিনস ইউরোপের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল ডলার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। তৈরি হয়, পেপে জিনস ইনার ফ্যাশন প্রাইভেট লিমিটেড।


বর্তমানে পুরুষদের অন্তর্বাস তৈরি করে এই সংস্থা। এবার এই সংস্থা থেকে বেরিয়ে গেল পেপে জিনস ইউরোপ। এল গোট ব্র্যান্ড ল্যাবস। 
সংস্থার পরের লক্ষ্য মহিলা ও কচিকাঁচাদের জন্য অন্তর্বাস তৈরি। নতুন কোম্পানি এলেও, আপাতত বদলাচ্ছে না সংস্থার নাম। তবে কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরি বদলাবে সংস্থার নাম।


উল্লেখ্য, দেশে ২০০০ টাকার নোটের প্রচলন ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য বলছে, ২০১৮ সালের মার্চ মাসে ২০০০ টাকার নোটের মোট পিস ছিল ৩৩৬.৩ কোটি। ২০২১ সালের নভেম্বরে তা ২২৩.৩ কোটি পিস-এ নেমে এসেছে। যা মোট নোট সার্কুলেশনের 1.75 শতাংশ।


দেশে ২০০০ টাকা নোটের সার্কুলেশন নিয়ে সংসদে তথ্য দিল সরকার। কেন্দ্রের তরফে বলা হয়েছে, গত ৩১ মার্চ ২০১৮ সাল পর্যন্ত দেশে ৩৩৬.৩ কোটি ২০০০ টাকার নোটের প্রচলন ছিল। পরিসংখ্যান বলছে, যা মোট মুদ্রা নোটের ৩.২৭ শতাংশ ও মূল্যে ৩৭.২৬ শতাংশ। যদিও ২৬ নভেম্বর ২০২১ সালের পরিসংখ্যান অনুসারে, দেশে মোট ২২৩.৩ কোটি ২০০০ টাকার নোটের প্রচলন ছিল দেশে। যা মোট নোটের ১.৭৫ শতাংশ ও মূল্যের দিক থেকে ১৫.১১ শতাংশ।



এই প্রসঙ্গে অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরী সংসদে জানান,  ২০১৮-১৯ সাল থেকে ২০০০ টাকার নোট ছাপানোর জন্য কোনও নতুন নির্দেশ দেওয়া হয়নি। তাই ২০০০-এর নোটের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। পাশাপাশি তিনি আরও জানান, বহু নোট খারাপ হয়ে যাওয়ায় প্রচলনের বাইরে চলে গিয়েছে। যার কারণে তাদের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে।