কলকাতা: অমলের দইওয়ালা না হলেও দক্ষিণ কলকাতার (South Kolkata) এই দইওয়ালার জনপ্রিয়তাও নেহাত কম নয়। গড়িয়াহাটের (Gariahat) বাসন্তী দেবী কলেজ ছাড়িয়ে খানিকটা হেঁটে ঠিক বাঁ দিকেই এই দইওয়ালার ঠিকানা। গত ২০২১-এর ২৪ জুলাই সদ্য পথ চলার শুরু। পায়ে পায়ে দু-বছর পূর্ণ করতে চলেছে এই মিষ্টি প্রস্তুতকারক সংস্থা। এখনও অনেকটা পথ চলা বাকি। আর দইওয়ালের সেই উড়ানেই অনুঘটক হতে চলেছে এবিপি আনন্দ আয়োজিত খাইবার পাস (ABP Ananda Khaibaar Pass)।


একটা নয় শহরেই আরও দুটি আউটলেট রয়েছেন তাঁদের। শনিবার সন্ধেতে এবিপি লাইভ পৌঁছে গিয়েছিল দইওয়ালের দরবারে। সেখানে পৌঁছেই দেখা গেল, দইওয়ালা আপাতত ব্যস্ত খাইবার পাসের প্রস্তুতিতে। আজ থেকে EEDF গ্রাউন্ডে শুরু এবিপি আনন্দ আয়োজিত খাইবার পাস (ABP Ananda Khaibaar Pass)। চলবে ৬ মার্চ পর্যন্ত।




 


খাইবার পাসে নিজেদের বিশেষ মেনু নিয়ে হাজির থাকছে দইওয়ালাও। পোস্ত মিষ্টি থেকে শুরু করে ছানাবড়া, বেকড রসগোল্লা, চকোলেট মিষ্টি-সহ একাধিক মিষ্টির সম্ভার থাকছে দইওয়ালার ঝুড়িতে। মিষ্টির দাম কিন্তু একেবারে মধ্য়বিত্তের সাধ্যের মধ্যেই। ১০ থেকে ২৫ টাকার মধ্যেই থাকছে সমস্ত মিষ্টির দাম। 





এখানকার সিগনেচার আইটেমটি হল ঝুড়ির দই। সুদূর নবদ্বীপ থেকে কারিগররা এখানে এসে তৈরি করেন দই। যার সুনাম ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে শহরজুড়ে। জিভে জল আনা সব মিষ্টি নিয়ে খাইবার পাসের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তাদের। 


খাইবার পাসে আপনাদের জন্য কী কী রাখছে দইওয়ালা


নলেনগুড়ের রসগোল্লা, নলেন গুড়ের মনোহরা। ছানাবড়া, নলেনগুড়ের ঘট সন্দেশ, পোস্ত মিষ্টি, কাজু বাইট, ক্ষীর সিঙ্গারা, চন্দ্রকলা, লবঙ্গ লতিকা, বালুসাই, আনারস রোল সন্দেশ, মিল্ক কেক, মালাই বরফি, ক্যাডবেরি সন্দেশ, ভেজ চপ, ডালপুরি, আলুরদম এবং আরও বেশ কিছু চমক। 


">


মেনুতে থাকছে বিভিন্ন রকম দই-এর আইটেমও। থাকছে লাল দই, স্বর দই, মিষ্টি দই, কাপ মিষ্টি দই, ম্যাঙ্গ দই, স্ট্রবেরি দই-সহ আরও অনেক কিছু। 


তাহলে আর দেরি না করে পৌঁছে যান EEDF গ্রাউন্ডে। সেখানে আপনার জন্য অপেক্ষায় থাকব আমরা এবং দইওয়ালাও।


আরও পড়ুন: Momo : মোমো এবার আফগানি স্টাইলে, চটপটা স্ন্যাকের পসরা নিয়ে ' দ্য মোমো স্টোরিজ'