ময়ূখ ঠাকুর চক্রবর্তী, কলকাতা: SSKM-এর কার্জন ওয়ার্ড থেকে পালাল পকসো মামলায় বিচারাধীন বন্দি। পাথরপ্রতিমা থানার মামলায় বারুইপুর জেলে বন্দি ছিলেন সূর্যকান্ত মণ্ডল। শারীরিক অসুস্থতার কারণে তাঁকে SSKM-এ ভর্তি করা হয়।
পালাল পকসো মামলায় বিচারাধীন বন্দি: জানা গিয়েছে পলাতক ওই বন্দি পকসো মামলায় বিচারাধীন ছিল। এতদিন বারুইপুর জেলে বন্দি ছিল সে। অসুস্থ হওয়ায় তাঁকে ভর্তি করা হয় SSKM-এ। হাসপাতাল সূত্রে খবর, আজ ভোরে কার্জন ওয়ার্ড পালান বছর ৪৭-এর ওই বন্দি। হাসপাতাল ও আশেপাশের এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কীভাবে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সূর্যকান্ত মণ্ডল পালিয়ে গেল তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
এদিকে মুচিপাড়া থানার পুলিশের জালে কলকাতায় (Kolkata) গা ঢাকা দিয়ে থাকা খুনের মামলায় অভিযুক্ত বিহারের এক যুবক। প্রেমচাঁদ বড়াল স্ট্রিট তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে পেশ করে ট্রানসিট রিমান্ডে নিয়ে বিহার রওনা হয়েছে পুলিশ।
গ্রেফতার খুনে অভিযুক্ত: কলকাতায় গা ঢাকা দিয়েও শেষ রক্ষা হল না। মুচিপাড়া থানার পুলিশের জালে ধরা পড়ল খুনে অভিযুক্ত বিহারের পাটনার বাসিন্দা সানি যাদব। পুলিশ সত্রের খবর, পাটনার একটি রুটে গাড়ি চলাচল নিয়ে ২ গোষ্ঠীর বচসায় গুলি চলে। অভিযুক্ত সানি যাদবের চালানো গুলিতে মৃত্য হয় বিপক্ষের এক জনের। উল্টো দিক থেকে আসা একটি গুলি লাগে সানি যাদবের পায়ে। পাটনার এক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সানিকে। হাসপাতাল থেকেই উধাও হয়ে যায় সে। গত ৯ ফেব্রুয়ারি ওই ঘটনার পরই পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল সানি। ফোনের টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে বিহার পুলিশ জানতে পারে, কলকাতায় গা ঢাকা দিয়েছে অভিযুক্ত। মুচিপাড়া থানার সঙ্গে যোগাযোগ করে বিহার পুলিশ। এরপর গোপন সূত্রে খোঁজ খবর নিয়ে সানিকে গ্রেফতার করে মুচিপাড়া থানার পুলিশ। অভিযুক্তকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে পেশ করে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে রওনা হয়েছে বিহার পুলিশ।
আরও পড়ুন: Walking Fact: পার্ক না কি ট্রেডমিল? দৌড়নোর লাভ কোথায় বেশি? কোনটা বাছবেন?