প্রকাশ সিনহা, সমীরণ পাল ও ঋত্বিক প্রধান, বাগদা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার ইডি-র নজরে বাগদার রঞ্জন ওরফে চন্দন মণ্ডল ও কাঁথির তাপস মিশ্র। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, এই ২ জনের খোঁজ মিলছে না। একাধিকবার নোটিস দেওয়া সত্ত্বেও দু’জনেরই সাড়া মেলেনি। দিনকয়েক আগে বাগদায় রঞ্জন ওরফে চন্দন মণ্ডলের বাড়ি এবং তাপস মিশ্রর কাঁথির বাড়িতে গিয়ে নোটিস টাঙিয়ে দিয়ে আসেন ইডি-র আধিকারিকরা। ইডি সূত্রে জানা গেছে, এবারও সাড়া না পেলে এই ২ জনের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ইডি-র দাবি, নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে জানা যায়, বাগদার রঞ্জন ওরফে চন্দন মণ্ডল মিডলম্যান হিসেবে কাজ করতেন। অন্যদিকে, কাঁথির তাপস মিশ্র কাজ করতেন মানিক ভট্টাচার্যর ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের অফিসে। কাঁথির তাপসের হাত দিয়েই টাকা লেনদেন চলত বলে দাবি করেছে ইডি।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার ED-র নজরে বাগদার রঞ্জন ওরফে চন্দন মণ্ডল এবং কাঁথির তাপস মিশ্র। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, গত এক থেকে দেড় মাস ধরে এই ২ জনের কোনও খোঁজ মিলছে না। দু-জনকেই ফোনে পাওয়া যাচ্ছে না। একাধিকবার নোটিস দেওয়া সত্ত্বেও দু’জনেরই সাড়া মেলেনি।
দিনকয়েক আগে বাগদায় রঞ্জন ওরফে চন্দন মণ্ডলের বাড়ি এবং তাপস মিশ্রর কাঁথির বাড়িতে গিয়ে নোটিস টাঙিয়ে দিয়ে আসেন ইডি-র আধিকারিকরা। ED সূত্রে দাবি, এবারও সাড়া না পেলে এই ২ জনের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ED-র দাবি, নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে জানা গেছে, বাগদার রঞ্জন ওরফে চন্দন মণ্ডল মিডলম্যান হিসেবে কাজ করতেন। অন্যদিকে, কাঁথির তাপস মিশ্র কাজ করতেন জেলবন্দি মানিক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের অফিসে।
কাঁথির তাপসের হাত দিয়েই টাকা লেনদেন করা হতো বলে দাবি করেছে ইডি। চন্দনের খোঁজে আমরা এদিন গেছিলাম, বাগদার মামা-ভাগিনা গ্রামে। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, বাড়িতে তালা ঝুলছে। কেউ নেই বাড়িতে। এদিকে, কাঁথির ভন্ডুবসান গ্রামে বাড়ি তাপস মিশ্রর।
সেখানেও পৌঁছেছিলাম আমরা। খোঁজ মেলেনি তাপসেরও। নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্ত করছে ED-র কলকাতা জোন ওয়ান। চন্দন মণ্ডলের কোথায় কী সম্পত্তি রয়েছে, সেটা খুঁজে দেখছেন তদন্তকারীরা। কোটি কোটি টাকা কোথায় গেছে, সেটা দেখা হচ্ছে বলে ইডি সূত্রে দাবি। এর মধ্যেই সোমবার, কলকাতা জোন ওয়ানের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব নিলেন ED-র জয়েন্ট ডিরেক্টর বিনোদ শর্মা।