সৌরভ বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্রীরামপুর: শ্রীরামপুরে পুরনো দিল্লি রোডে খুন, ২২দিন পরে কিনারা। খুনের অভিযোগে সস্ত্রীক বন্ধুর সঙ্গে নিহতের স্ত্রীও গ্রেফতার। উল্লেখ্য, গত ২ মে পানিহাটির এক যুবকের মুণ্ডহীন দেহ উদ্ধার হয়েছিল। এরপর খড়দা (Khardah) থানায় মিসিং ডায়েরি করা হয়। হাতের ট্যাটু দেখে শনাক্ত করা হয়। সোশাল মিডিয়ায় নিহতের প্রোফাইলের সূত্র ধরে তদন্তে পুলিশ। দেড় মাস আগে বিয়ে হয়েছিল পানিহাটির বাসিন্দা সেই নিহত যুবকের। 


জেরায় খুনের চক্রান্তের কথা স্বীকার করেছেন অভিযুক্তরা


জেরার মুখে খুনের চক্রান্তের কথা কবুল ২ মহিলার। জেরাতেই উঠে আসে মূল চক্রী সুবীর অধিকারীর নাম। উত্তরপাড়ায় গঙ্গার পাড়ে বসে মদ্যপানের সময় খুন। নিহতের গলা কেটে গঙ্গায় মুণ্ড ভাসিয়ে দেয় সুবীর। জেরায় একাই খুনের কথা দাবি সুবীরের, খবর পুলিশ সূত্রে। কিন্তু কেন বন্ধুর হাতে খুন হতে হল? কেন গ্রেফতার ২জনের স্ত্রী? কয়েকদিন আগে সুবীরের স্ত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দেন নিহত যুবক। সেই আক্রোশেই ৩ জন মিলে  খুনের চক্রান্ত করা হয়ে, জেরার মুখে এমনই জানিয়েছে অভিযুক্তরা, দাবি পুলিশ সূত্রে।


দুর্গাপুরে বিক্ষোভের মুখে তৃণমূল কাউন্সিলর


দুর্গাপুরের (Durgapur) বেনাচিতিতে রাস্তা ঘেরাকে কেন্দ্র করে তুমুল উত্তেজনা। আজ সকালে স্থানীয়দের একাংশের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলর। হাতাহাতি বেধে যায় তৃণমূল ও বিজেপির (BJP) কর্মী-সমর্থকদের মধ্যেও। ঘটনায় একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে দু’দল। ২ ঘণ্টা পর পুলিশের (Police) হস্তক্ষেপে স্বাভাবিক হয় পরিস্থিতি। 


ঠিক কী ঘটেছে


রাস্তা ঘেরা নিয়ে অশান্তি চলছেই দুর্গাপুরের বেনাচিতি বাজারে। সোমবার সকালে স্থানীয়দের একাংশের বিক্ষোভের মুখে পড়েন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর অসীমা চক্রবর্তী। রাস্তার দখলদারি নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে পুলিশের সামনেই হাতাহাতিতে জড়ায় তৃণমূল ও বিজেপি।