কলকাতা: ছাত্র মৃ্ত্যুর ১৮ দিন পরেও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) সিসি ক্যামেরা (CCTV) লাগানো হয়নি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ার অকাল মৃত্যুর ঘটনায় শুরু থেকেই প্রশ্ন উঠেছিল, কিন্তু কীভাবে এতটা বেপরোয়া হওয়ার সুযোগ পেয়েছে পড়ুয়াদের একাংশ? নেপথ্যে কী কর্তৃপক্ষের উদাসীন মনোভাব? হস্টেলে সিসি ক্যামেরা কেন ছিল না? এর পরই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায় যে, বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে মোট ২১টি ক্যামেরা লাগানো হবে। 


তবে এখনও সিসিটিভি লাগানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। অন্তর্বর্তী উপাচার্য জানিয়েছেন, সরকারি সংস্থাকেই সিসি ক্যামেরা বসানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আজ থেকেই শুরু হতে পারে ক্যামেরা বসানোর কাজ। পাশাপাশি, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তার ভার এবার প্রাক্তন সেনা কর্মীদের হাতে তুলে দিতে চায় কর্তৃপক্ষ। এর জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রককেও চিঠি দেওয়া হয়েছে।


ছাত্র মৃত্যুর পর তৎপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। অন্তর্বর্তী উপাচার্য জানিয়েছেন, অ্যান্টি-র‍্যাগিং স্কোয়াডে সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ১০টি পয়েন্টে এবার থেকে চেকিং হবে। বিশেষ নজরদারি থাকবে আন্ডার গ্র্যাজুয়েট ওয়ানে। ক্যাম্পাসে মাদক সেবন রুখতে নারকোটিক্স কন্ট্রোলের বিশেষ ডিটেক্টর লাগানোরও সিদ্ধান্ত। 


আরও পড়ুন, চাঞ্চল্যকর সরকারি রিপোর্ট ! পড়ুয়ার অভাবে রাজ্যে ৮ হাজার স্কুল বন্ধের মুখে?


এদিকে এখনও ক্যাম্পাসে যত্রতত্র পড়ে খালি মদের বোতল। ছাত্র মৃত্যুর পর তৎপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। অন্তর্বর্তী উপাচার্য জানিয়েছেন, অ্যান্টি-র‍্যাগিং স্কোয়াডে সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ১০টি পয়েন্টে এবার থেকে চেকিং হবে।  বিশেষ নজরদারি থাকবে আন্ডার গ্র্যাজুয়েট ওয়ানে। এর পাশাপাশি, যাদবপুর ক্যাম্পাসে মদ ও মাদক সেবন রুখতে নারকোটিক্স কন্ট্রোলের বিশেষ ডিটেক্টর লাগানোরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। 


পাশাপাশি, যাদবপুর ক্যাম্পাসে মদ ও মাদক সেবন রুখতে নারকোটিক্স কন্ট্রোলের বিশেষ ডিটেক্টর লাগানোরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। 


এদিকে পাশাপাশি, র‍্যাগিং রুখতে রাজ্যপালের পরামর্শমতো ইসরোর প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া হবে বলেও, জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী উপাচার্য।