কলকাতা: ভূতের রাজা দিল বর...জবর জবর তিন বর.....
গানে তিনটে বর থাকলেও, এখানে কিন্তু অফুরন্ত বর, থুড়ি দুরন্ত স্বাদের নানা পদ। সেসব পদ চেখে দেখতে গেলে একমাত্র ঠিকানা হল এবিপি আনন্দ খাইবার পাসে ভূতের রাজা দিল বরের স্টল। ভোজনরসিকদের জন্য থাকবে হরেকরকম পদের সম্ভার, জানিয়েছেন রেস্তরাঁর মালিক রাজীব পাল।  ৪ থেকে ৬ মার্চ সাউথ সিটি মলের কাছে ইইডিএফ গ্রাউন্ডে চলবে 'এবিপি আনন্দ খাইবার পাস।'




ভুরিভোজের সঙ্গে বাঙালির সম্পর্ক সবসময়েই বেশ মাখোমাখো। আর তা যদি খাঁটি বাঙালি ভোজ হয় তাহলে তো সোনায় সোহাগা। খাবারের পাতে খাঁটি বাঙালিয়ানার স্বাদ যারা ধরে রেখেছে তাদের মধ্যে প্রথম সারিতে রয়েছে ভূতের রাজা দিল বর।


যেকোনও ভোজের আগে স্টার্টার বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর তা যদি চিংড়ির হয় তাহলে তো কথাই নেই। রকমারি খাওয়ার আগে খিদেটা আরও বাড়িয়ে নিতে থাকছে চিংড়ির কাটলেট। মুখে দিলেই চিংড়ির স্বাদ শিহরণ জাগাতে বাধ্য। যারা লোটের ভক্ত, তাঁদের জন্য রয়েছে লোটে মাছের বরাও। 




মেনকোর্সও রয়েছে লা জবাব নানা পদ। ইলিশমাছ পছন্দ নয় এমন লোক হাতেগোনা। বাঙালির সেই ইলিশপ্রেমের কথা মাথায় রেখেই খাইবার পাসে আসছে দুরন্ত সব ইলিশের পদ। ইলিশের পাতুরি থেকে গোটা ইলিশ ভাপা। রসনাতৃপ্তিতে থাকছে সবই। বাদ নেই চিংড়িও। ভূতের রাজার ডালিতে থাকছে চিংড়ির ফাটাফাটি সব রেসিপি। ভূতের রাজার স্পেশাল কচুপাতা চিংড়ি থাকছে, সঙ্গে চিংড়ির মালাইকারিও। এর সঙ্গেই যোগ্য সঙ্গত দেবে প্রমাণ সাইজের ডাব চিংড়ি। গন্ধরাজ ভেটকি থেকে কাকড়ার ঝাল, রয়েছে আরও আরও অনেক পদ। 




এতেই পেট ভরে গেলে কিন্তু চলবে না। কারণ চমক এখনও বাকি। এবিপি আনন্দ খাইবার পাসের জন্য স্পেশাল রেসিপি তৈরি করেছে ভূতের রাজা দিল বর, জানিয়েছেন রেস্তরাঁর মালিক রাজীব পাল। সেটা হল, পোড়া কালো মাংস আর তার সঙ্গে থাকবে গোবিন্দভোগ চালের পোলাও। গন্ধেই খিদে পেতে বাধ্য। স্বাদ কেমন? সেটা বরং সিক্রেট থাক। এবিপি আনন্দ খাইবার পাসের স্টলে এসে একবার নিজেই দেখে নেবেন।


আরও পড়ুন: ক্যাপসিকাম রসগোল্লা খেতে চান? চলে আসুন এবিপি আনন্দ খাইবার পাসে