কলকাতা: দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূল সরকারকে নিশানা মিঠুনের (Mithun Chakraborty)। পাশাপাশি গণ আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন তিনি। বিশিষ্টজনদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন বিজেপি নেতা।                                                     

  


তৃণমূল সরকারকে নিশানা মিঠুনের: এদিন EZCC-তে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূল সরকারকে এক হাত নেন তিনি। একের পর এক ইস্যুতে আক্রমণ শানান বিজেপি নেতা। মিঠুন বলেন, ‘দু-একজন নেতা ধরা পড়লে কিছু হবে না, পুরো সিস্টেম দুর্নীতিগ্রস্ত। একমাত্র গণ-আন্দোলন হলেই কিছু হওয়া সম্ভব। সবাইকে একসঙ্গে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করতে হবে। রাজ্যে আইএএস, আইপিএস থেকে ডব্লুবিসিএস, সবাই দুর্নীতিগ্রস্ত। এখনও কি পশ্চিমবঙ্গ ভারতের মধ্যে আছে? যুক্তরাষ্ট্রীয় আইন থেকে আদালতের রায়।কোনও কিছুকেই সম্মান দেওয়া হয় না।পশ্চিমবঙ্গে প্রশাসন বলে কিছু নেই. রাজ্যে প্রশাসনের মৃত্যু ঘটেছে? এই মুহূর্তে যা অবস্থা, তাতে রাজ্যের কিচ্ছু হবে না। যাঁরা সমাজের মেরুদণ্ড ছিলেন, প্রতিবাদ করতেন, তাঁরা এখন নীরব। তাঁদের আত্মা বিক্রি হয়ে গিয়েছে।                                                                    


কী প্রতিক্রিয়া কুণাল ঘোষের?


এপ্রসঙ্গে তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh) বলেন, "উনি বাংলাকে অপমান করছেন। বাংলার প্রশাসনে যাঁরা রয়েছেন। শুধু রাজনীতিবিদ নয়, তার সঙ্গে প্রশাসনে বহু মানুষ রয়েছেন। তাঁদের উনি অপমান করছেন। মিঠুন চক্রবর্তী সারদার অফিসিয়াল বেনিফিসিয়ারি। অ্যালকেমিস্টের মতো চিটফান্ডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। সিবিআই, ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার ভয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দেওয়ার রাজ্যসভার সাংসদ হওয়ার পদ থেকে মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)ইস্তফা দেন। মেরুদন্ড বিক্রি করে বিজেপির দালালি করতে গিয়েছেন। বিজেপির সুতো টানা পুতুল। বিধানসভা ভোটের আগেও একই কাজ করেছে।''                                              


আরও পড়ুন: London Tour : যামিনী রায়, সত্যজিৎ রায়, গুরু দত্ত, পণ্ডিত রবিশঙ্করের উজ্জ্বল উপস্থিতি ব্রিটিশ মিউজ়িয়ামে; নজর কাড়বে কালী মূর্তিও