নদিয়া: দিনের আলো ফোটার আগে বড় দুর্ঘটনা নদিয়ার (Nadia News) তেহট্ট মহকুমা হাসপাতালে (Tehatta Hospital Fire)। ভোরবেলা অগ্নিকাণ্ড সেখানে। তাতে অল্পের জন্য় রক্ষা পেলেন রোগীরা। কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা সামনে আসেনি। আপাতত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বলে জানা গিয়েছে। হতাহতের কোনও খবর নেই। 


তেহট্ট হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ড


মঙ্গলবার ভোরবেলা ওই হাসপাতলে আগুন লাগে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে,  এ দিন ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ কোভিড ওয়ার্ডের স্টোর রুমে আগুন লাগে। গোটা হাসপাতাল চত্বর কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।


সেই পরিস্থিতিতে  দ্রুত সমস্ত রোগীকে বাইরে বের করে আনা হয়। দমকলের একটি ইঞ্জিনের একঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। শর্ট সার্কিট থেকে হাসপাতালে আগুন লাগে বলে প্রাথমিক অনুমান দমকলের। 


আরও পড়ুন: Mamata Banerjee: 'একমাস সেদ্ধ ভাত খান', ভুঁড়ি কমাতে দলের নেতাকে পরামর্শ মমতার


অফলাইন পরীক্ষার দাবিতে ধুন্ধুমার বহরমপুরে







এ দিকে অফলাইন পরীক্ষা চালুর দাবি, স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খোলার দাবি  নিয়ে বহরমপুরে কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল ভারতের ছাত্র ফেডারেশন। সেই কর্মসূচি ঘিরে তুলকালাম বহরমপুরে। ওই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন এসএফআইয়ের রাজ্য সভাপতি প্রতিকুর রহমান।


এসএফআই (SFI) জেলাশাসক অফিস অভিযানের ডাক দিয়েছিল। সেই মিছিল আটকাতে যায় জেলা পুলিশ। মিছিল আটকাতেই পুলিশের সঙ্গে মারপিটে জড়ান এসএফআই কর্মী-সমর্থকরা। পুলিশকর্মীদের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ বেঁধে যায় বাম ছাত্র সংগঠনের সমর্থকদের। ব্যাপক ধস্তাধস্তি, ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পুলিশকর্মীদের সঙ্গে শুরু হয় বচসা। গার্ডরেল ভেঙে মিছিল এগনোর চেষ্টা করতেই ফের শুরু হয় ঝামেলা। এসএফআইয়ের মিছিলকে কেন্দ্র করে দুপুরে এভাবেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মুর্শিদাবাদের বহরমপুরের টেক্সটাইল মোড়।


জেলাশাসকের অফিস থেকে কিছুটা দূরে, আগে থেকেই ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তা আটকায় পুলিশ। মিছিল সেখানে আসতেই ব্যারিকেড, গার্ডরেল ভাঙার চেষ্টা করেন এসএফআই কর্মীরায়। তখন বাধা দেয় পুলিশ। পুলিশ বাধা দিতেই খণ্ডযুদ্ধ বেধে যায়। শেষ পর্যন্ত, দু’জনের প্রতিনিধি দল, জেলাশাসকের অফিসে ডেপুটেশন জমা দেয়।