রঞ্জিত সাউ, নিউটাউন: বাড়ি থেকে সিভিক ভলেন্টিয়ারের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। ঘটনা নিউটাউন হাতিয়ারার। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পারিবারিক অশান্তি, না কি আর্থিক অনটন? সিভিক ভলেন্টিয়ারের মৃত্যুর কারণ ঘিরে ধোঁয়াশা। ঘটনার তদন্তে ইকোপার্ক থানার পুলিশ (Eco Park Police Station)।


সিভিক ভলেন্টিয়ারের মৃত্যু ঘিরে রহস্য: পরিবারের দাবি, লেকটাউন ট্রাফিকে কর্মরত সিভিক ভলেন্টিয়ার কৌশিক দেবনাথ। এক বছর আগে নিউ টাউন হাতিয়ারা হেলাবটতলা এলাকায় বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকেই তাঁর স্ত্রী বিভিন্ন ধরনের দাবি করতে থাকেন বলে পরিবারের দাবি। পরিবারের অভিযোগ, কৌশিক যাতে তাঁর বাবা মাকে ছেড়ে স্ত্রীর সঙ্গে অন্য কোথাও গিয়ে থাকে তার জন্য চাপ দিতে থাকেন। আর সেই  দাবি মানতে পারেননি কৌশিক।             


পরিবার সূত্রে খবর, এরপরই কৌশিকের স্ত্রী নিজের বাবা-মায়ের বাড়িতে চলে যায়। অভিযোগ, নিয়মিত ফোন করে কৌশিককে মানসিকভাবে চাপ সৃষ্টি দিচ্ছিলেন তাঁর স্ত্রী। পাশাপাশি কৌশিকের মা-বাবাকেও ফোন করে গালিগালাজ করেছেন বলে অভিযোগ। আর তার জেরেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন কৌশিক। গতকাল রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে হাতিয়ারায় নিজের বাড়িতে আত্মঘাতী হয়েছে বলে দাবি পরিবারের। যদিও মৃত্যুর পিছনে কী কারণ রয়েছে তা জানতে তদন্তে নেমেছে ইকোপার্ক থানার পুলিশ।


ভিন রাজ্যে কাজে গিয়ে মৃত্যু পরিযায়ী শ্রমিকের: ভাত খাওয়া নিয়ে বচসার জেরে ভিনরাজ্যে খুন হলেন মালদার (Malda) পরিযায়ী শ্রমিক। বাঁশের ঘা মেরে খুন করার অভিযোগ উঠল সহকর্মীর বিরুদ্ধে। ঘটনায় এখনো অধরা রয়েছেন প্রধান অভিযুক্ত। ২ মাস আগে সেকেন্দ্রাবাদে কাজ করতে যান হবিবপুরের বাসিন্দা বিমল হালদার। পরিবারের দাবি, তাঁর সঙ্গেই সেখানে যান রেন্টা নামে দক্ষিণ দিনাজপুরের বাসিন্দা এক ব্য়ক্তি। সোমবার খাওয়ার সময় ভাতের পরিমাণ নিয়ে দু'জনের মধ্য়ে বচসা বাধে। অভিযোগ তখনই বিমলকে বাঁশ দিয়ে আঘাত করেন রেন্টা। বিমল হালদারের খুনের ঘটনায় তদন্তে নেমেছে হবিবপুর থানার পুলিশ। তবে প্রধান অভিযুক্ত রেন্টা এখনও অধরা।                


আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।  


আরও পড়ুন: Bankura News: বাইকের সঙ্গে লরির মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহতদের নিয়ে হাসপাতালে ছুটলেন সাংসদ