বিশ্বজিৎ দাস, খড়্গপুর: মদের (Liquor) দাম মেটানো নিয়ে বচসার জেরে নিজেরই ছোড়া বোমা (Bomb) ফেটে জখম দুষ্কৃতী (Criminal)। যদিও পুলিশের (Cops) দাবি, বোমা নয়, বাজি (Crackers) ফেটেছে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipur) খড়গপুরের (Kharagpur) ঘোলগেড়িয়া গ্রামে।


বচসার সময় বোমা ফেটে জখম দুষ্কৃতী


স্থানীয় সূত্রে খবর, মদ কেনা নিয়ে গতকাল দোকান মালিকের সঙ্গে বচসা বাঁধে তুলসী মহাপাত্র নামে ওই দুষ্কৃতীর। অভিযোগ, বিবাদ চলাকালীন আচমকাই ব্যাগ থেকে বোমা বের করে ছোড়ে ওই দুষ্কৃতী। সেইসময় হাত ফস্কে দুষ্কতীর পায়ের কাছেই বোমা ফেটে যায়। জখম দুষ্কৃতী খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি। 


শৌচাগার থেকে উদ্ধার ব্যবসায়ীর মুখবাঁধা মৃতদেহ


এদিকে, বাগুইআটির অশ্বিনীনগরে বাড়ির শৌচাগার থেকে উদ্ধার ব্যবসায়ীর মুখবাঁধা মৃতদেহ। খুন বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। মৃতের দুই নাতিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। মৃত চাল ব্যবসায়ীর নাম জগদীশ মল্লিক। পরিবার সূত্রে খবর, স্ত্রী মারা যাওয়ার পর, বাড়িতে একাই থাকতেন ওই ব্যবসায়ী। দুই মেয়ে বিবাহিত, ছেলে অন্যত্র থাকেন। পরিবারের দাবি, গতকাল রাতে বাড়ির শৌচাগারে উপুড় হয়ে, মুখবাঁধা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায় ব্যবসায়ীকে। ঘর লন্ডভন্ড ছিল। লুঠপাট চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ। সম্পত্তি বিবাদ, নাকি ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে খুন, খতিয়ে দেখছে বাগুইআটি থানার পুলিশ। 


তপন কান্দু খুনের তদন্ত


অন্যদিকে, ঝালদায় কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের ঘটনায় ক্লোজ হওয়া পাঁচ পুলিশ কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইয়ের হাতে। সূত্রের খবর, খুনের দিন ঘটনাস্থলের ৪০০ মিটার ছিল ঝালদা থানার আরটি ভ্যান। অভিযোগ, গুলি চলার খবর পেয়েও পুলিশ সেখানে যায়নি। উল্টে কয়েকজন পুলিশ কর্মী ঘটনাস্থলে যেতে চাওয়ায় এসআই অণিমা অধিকারী তাঁদের শাসান বলে অভিযোগ। সূত্রের খবর, গত ২ দিন ধরে ঝালদা থানার ক্লোজ হওয়া পাঁচ পুলিশ কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে সিবিআইয়ের হাতে। পাশাপাশি, ঝালদা খুনের তদন্তে নমুনা সংগ্রহের জন্য এবার সিএফএসএল-এর সাহায্য নিচ্ছে সিবিআই। খবর সূত্রের।