ময়ূখ ঠাকুর চক্রবর্তী, কলকাতা : আর জি কর-কাণ্ডের তদন্তে অতীন ঘোষের বাড়িতে CBI. কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষের বাড়িতে গিয়ে পৌঁছলেন CBI আধিকারিকরা।

আরও পড়ুন, আচমকাই বিকট শব্দ, চাপ চাপ রক্ত মাটিতে, রহস্যমৃত্যু সোনারপুরে ! কী করে ছাদ থেকে পড়ল যুবক ?

কিছুক্ষণ আগেই অতীন ঘোষের বাড়িতে সিবিআই এর মোট তিনটি গাড়ি আসে। সিবিআই অফিসাররা আসার সঙ্গে সঙ্গে অতীন ঘোষের একজন স্টাফের সঙ্গে কথা বলেন। এরপরেই অতীন ঘোষের ফ্ল্যাটে যান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারেরা। আরজিকরের ঘটনায় দুটো মামলা হয়েছিল। একটা ধর্ষণ এবং খুনের মামলা। অপর একটি হয়েছিল দুর্নীতির মামলা। যে মামলায় সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হয়েছিল। জানা যাচ্ছে, সেই মামলাতেই অতীন ঘোষের বাড়িতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা এসেছেন।

সাক্ষী হিসেবে অতীন ঘোষকে একটি নোটিস পাঠানো হয়েছিল।সিবিআই আধিকারিকদের সঙ্গে এদিন দীর্ঘ সময় তাঁর কথা হয়। কথোপকথন শেষে, এদিন তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখী হন। অতীন ঘোষের কথা, তাঁরা (সিবিআই আধিকারিকরা) এসেছিলেন, আরজি করের রোগী কল্যাণ কমিটির সময়, আমি যে পিরিয়র্ডে সদস্য ছিলাম, সেই ব্যাপারে ওদের কিছু প্রশ্ন ছিল। আমি উত্তর দিয়েছি। ওরা শুনেছেন। লিপিবদ্ধ করেছেন। চলে গেছেন। এটুকুই।..নোটিস পরশু রাতে আমাদের বাড়িতে এসেছিল। তার আগে ওনারা ফোন করে, আমার সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এখন তো অনেক ফ্রড ফোন হয়।তো আমি আশা করেছিলাম, নোটিস এলে আমি কথা বলব। ওনারা বলেছেন, ওনারা ৫০০ থেেক ৬০০ লোকের সঙ্গে কথা বলেছেন। ..তো আমার কাছেও এই নোটিস পাঠিয়েছে। যে প্রশ্ন নিয়ে এসেছে, আমি তার উত্তর দিয়েছি। একজন নাগরিক হিসেবে, এটা আমার করা কর্তব্য।.'

মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন যে, ভোট এলেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি অ্যাকটিভ হয়ে যায়, তারপর পরেরদিনই আপনার বাড়িতে সিবিআই। সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে অতীন ঘোষ বলেন, আমার বাড়িতে সিবিআই এসছে, এর জন্য কোনও আমার খেদ নেই। কারণ আমার রাজনৈতিক চরিত্র কী, আপনারা সবাই জানেন। 

(খবরটি সম্প্রতি ব্রেক করা হয়েছে। বিস্তারিত কিছুক্ষণ পরই দেওয়া হচ্ছে। একটু পরে রিফ্রেশ করুন। জেলা থেকে শহর, দেশ, বিদেশ, বিনোদন থেকে খেলা, বিজ্ঞান থেকে প্রযুক্তি সহ অন্যান্য সমস্ত খবরের আপডেটের জন্য দেখতে থাকুন এবিপি আনন্দ ও এবিপি লাইভ)