রঞ্জিত সাউ, নিউটাউন: নির্মীয়মান বহুতলের ছাদ থেকে এক ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল নিউটাউনে (New Town)। ঘটনাস্থলে ইকোপার্ক থানার (Eco Park Police Station) পুলিশ। যদি ওই  ব্যক্তির পরিচয় এখনও জানা যায়নি।

  


মৃতদেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য নিউটাউনে: পুলিশ সূত্রে খবর, তারা গোপন সূত্রে খবর পায় যাত্রাগাছি ব্রিজের কাছে একটি পরিত্যক্ত নির্মীয়মান বহুতলের ছাদ থেকে পচা গন্ধ বেরোচ্ছে। গতকাল সেখানে যায় ইকো পার্ক থানার পুলিশ। উপরে গিয়ে দেখা যায় মাথা থ্যাথলানো অবস্থায় এক যুবকের পচা গলা দেহ পড়ে রয়েছে। এরপরেই সেই মৃতদেহ উদ্ধার করে বিধান নগর মহকুমা হাসপাতালে (Bidhan Nagar Municipal Hospital) পাঠায় ইকো পার্ক থানার পুলিশ। তবে কীভাবে এই মৃতদেহ ছাদে এল? বা এই ছাদে তাকে খুন করা হয়েছে কিনা সেই বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। যদিও প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান ওই ছাদেই তাকে পাথর দিয়ে মাথা থেতলে খুন করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে যান বিধান নগর পুলিশ কমিশনারেটের উচ্চপদস্থ আধিকারিক। যদিও এখনও পর্যন্ত ওই যুবকের নাম জানা যায়নি। 


রেষারেষিতে দুর্ঘটনা নিউটাউনে: সাতসকালে নিউটাউনের পেঁচার মোড়ে বড়সড় দুর্ঘটনা। ৩টি গাড়ির রেষারেষিতে মোটরবাইকে ধাক্কা মারে একটি গাড়ি। আহত হন বাইক চালক-সহ ২। এদের মধ্যে বাইক চালকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। ভোর সোয়া ৫টা নাগাদ দুর্ঘটনা ঘটে। নিউটাউনের নারকেল বাগান থেকে এয়ারপোর্টের দিকে যাওয়ার সময় ৩টি গাড়ির রেষারেষি চলছিল। একটি গাড়ি সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকা বাইক, মিনিডোর ও আরেকটি গাড়িকে ধাক্কা মারে। বাইক সমেত চালক গাড়ির তলায় ঢুকে যান। ২টি গাড়ির চালক আটক হলেও, তৃতীয় গাড়ির চালক পলাতক। তাঁর সন্ধান চালাচ্ছে ইকো পার্ক থানার পুলিশ। স্থানীয়দের অভিযোগ, এলাকায় স্পিড ব্রেকার না থাকায় বেপরোয়াভাবে যান চলাচল করে। সেই কারণেই দুর্ঘটনা।


এদিকে বন্ধুদের সঙ্গে স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে গিয়েছিল স্কুল পড়ুয়া। দুদিন পর মিলল দেহ। শুক্রবার গঙ্গা থেকে ওই ছাত্রের দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। দক্ষিণ ২৪ পরগনার রবীন্দ্রনগর থানা এলাকার ঘটনা। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে বন্ধুদের সঙ্গে স্নান করতে যায় মহেশতলা পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কানখুলি পোদিরহাটির বাসিন্দা বছর ১৭-র শেখ আমান। জানা গিয়েছে সাঁতার না জানার কারণে গঙ্গার পাড়েই বসেছিল ওই কিশোর। হঠাৎ জলের তোড়ে ভেসে যায় সে। দুই বন্ধু খোঁজ শুরু করলেও না মেলায়, ফোন যায় বাড়িতে। 


আরও পড়ুন: Diabetes in India: চোখ রাঙাচ্ছে ডায়াবেটিস! গোয়ায় সর্বোচ্চ, ICMR রিপোর্টে বাংলার ছবিটা কী?