দক্ষিণ ২৪ পরগনা, জয়দীপ হালদার: মন্দিরবাজার(Mandirbazar) থানার বংশীধরপুর (bangshidharpur) হালদারপাড়া আইসিডিএস স্কুলে বজ্রপাতে জখম হয়েছে এক শিক্ষিকা সহ প্রায় ১৭ থেকে ১৮ জন ছাত্র ছাত্রী। বর্তমানে সকলেই নায়ারহাট ব্লক  হসপিটাল এ চিকিৎসাধীন। বজ্রপাতে স্কুলের প্লাস্টার ভেঙে পড়ে।


ঠিক কী হয়েছিল?


ক্লাস চলছিল তখন। আকাশের মুখ ভার ছিল। বৃষ্টি নামবে এমনই ভেবেছিলেন সবাই। কিন্তু আচমকাই বিশাল বজ্রপাত হয়। যার জেরে ছাত্র-শিক্ষিকা সহ আহত হয়েছেন ১৭ জন। ঘটনাটি ঘটেচে মন্দিরবাজারের বংশীধরপুর হালদারপাড়া অঙ্গনওয়াড়ি স্কুলে। প্রতিদিনের মতো এদিনও দুপুরে অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রে শিশুদের নিয়ে ক্লাস চলছি। সেই সময়ই এই ঘটনা ঘটে। উল্লেখ্য, ১ শিক্ষিকা-সহ ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে যাওয়া হল নায়ারহাট ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে।


গতকাল বড়বাজারে একাধিক বাড়িতে ফাটল


 মধ্যরাতে তিন বছর আগের সেই আতঙ্ক ফিরল কলকাতার বউবাজারে (Bowbazar Incident)। ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পের (East West Metro) সংলগ্ন দুর্গাপিতুরি লেনে একাধিক বাডি়তে ফাটল দেখা দিয়েছে। সন্ধের পর থেকে অন্তত ১০টি বাড়িতে ফাটল দেখা গিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তবে দুশ্চিন্তার বিষয় হল, ২০১৯-এর অগস্টে যে বাড়িগুলিতে ফাটল ধরেছিল, এ বারও সেই বাড়িগুলিতেই ফাটল ধরেছে বলে অভিযোগ। বাড়ির মেঝে থেকে সিলিং, ফাটল বিকেলের পর থেকে ফাটল ক্রমশ বেড়েছে বলেই অভিযোগ।


একাধিক বাড়িতে ফাটলের পুনরাবির্ভাব


তাতেই মেট্রো কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয়রা (Kolkata News)। তাঁদের অভিযোগ, ২০১৯-এর সেই ঘটনায় অন্তত ৪০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি বাড়ি ভেঙেও ফেলতে হয় পুরোপুরি। ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলিকে মেট্রো কর্তৃপক্ষই মেরামত করে দেন। কিন্তু তিন বছরের মাথায় মেরামত করা সেই বাড়িগুলিতেই কেন ফাটল ধরল, উত্তর খুঁজছেন স্থানীয়রা। তাহলে কি সেই সময় ঠিক মতো বাড়িগুলির সংস্কার হয়নি, প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয়রা।


আরো পড়ুন: বাড়ির মধ্যেই বিদ্যুতের খুঁটি, দুর্ঘটনার দায় এড়াতে বাড়ি ছাড়ার নোটিস তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের