দক্ষিণ ২৪ পরগনা:  কলকাতা পুরভোটের (Kolkata Municipality Vote) আগে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Pargana) মিলল অস্ত্র কারখানার (Arms Factory) হদিশ। উদ্ধার বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্র ও অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম। পুলিশ সূত্রে খবর, ক্যানিংয়ের জীবনতলা থানা এলাকার শরৎ সর্দারের বাড়িতে চলছিল অস্ত্র কারখানা। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বারুইপুর পুলিশ জেলার তরফে গতকাল রাতে অভিযান চালিয়ে তারক কর্মকার নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। ভাঙড়ের বাসিন্দা ওই ব্যক্তি অস্ত্র তৈরির কারিগর। কারখানার মালিক-সহ বাকিরা পলাতক। 


আগ্নেয়াস্ত্রের ভুয়ো লাইসেন্স চক্রের পর্দাফাঁস করল সিআইডি বর্ধমানের মেমারি থেকে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত-সহ ৬ জন। ধৃতদের থেকে উদ্ধার ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র, কার্তুজ, ৫টি জাল লাইসেন্স। বাজেয়াপ্ত বিভিন্ন সরকারি দফতরের নামে করা জাল স্ট্যাম্প, সিল। কলকাতার বিভিন্ন বেসরকারি সিকিওরিটি এজেন্সির সঙ্গে যুক্ত ধৃতরা। 


উল্লেখ্য, রেলে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার খবর প্রকাশ্যে এসেছে এদিন। এই ঘটনায় গ্রেফতার দুই যুবক। মালদা ডিআরএম অফিস থেকে ওই দুই যুবককে আটক করে আরপিএফ। পরে তাদের গ্রেফতার করে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। ইংরেজবাজার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। প্রতারণা চক্রে আর কারা যুক্ত রয়েছে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।                


রেলের গ্রুপ সি পদে চাকরি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ৬ লক্ষ টাকা দাবি করেন ব্যান্ডেল এর বাসিন্দা কামেশ্বর সিংহ। দাবিমতো ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা পেমেন্টও করা হয়। চাঁচোল-এর বাসিন্দা জ্যোতির্ময় পান্ডেকে নিয়োগ পত্র পাঠানো হয় মেল মারফত। গতকাল চাকরিতে নিযুক্ত হওয়ার পর আরও পাঁচ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ হয় জ্যোতির্ময় পান্ডে এবং তাঁর মা রুমা পান্ডের। 



মালদা ডিএম অফিসের কাজে নিযুক্ত করতে আসা ২ যুবককে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় আটক করেন তারা। খবর দেওয়া হয় আর পি এফ এ। ওই দুই যুবককে আটক করে আরপিএফ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে বেরিয়ে আসে আসল সত্য। ওই যুবক ও তার মা প্রতারণা চক্রের ফাঁদে পা দিয়েছেন বুঝতে পেরে তাদের ইংরেজবাজার থানায় পাঠানো হয়। সেখানে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই যুবকের মা। এরপরে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ আজাদ কুমার ও মোহাম্মদ ঈসা খান নামে দুই যুবককে গ্রেফতার করে।