জয়দীপ হালদার, দক্ষিণ ২৪ পরগনা (কুলপি): পারিবারিক বিবাদকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল কুলপির (Kulpi) গাজীপুর। দুই পরিবারের মধ্যে বোমাবাজি (Bpombing) মৃত এক, আহত ১। আহত ব্যক্তির ডায়মন্ডহারবার মেডিকেল কলেজ (Medical College) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গাজীপুরের দুই প্রতিবেশী বশিরউদ্দিন পাইক এর সঙ্গে আসমত পাইকের একই জায়গায় বাড়ি করা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ঝামেলা চলছিল। মঙ্গলবার রাতে পারিবারিক বিবাদকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে কুল্পির গাজীপুর এলাকা। বুধবার সকালে চলে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ। অভিযোগ সেই সময় বোমা মারে অসমত পাইক ও তাঁর লোকজন। বোমার আঘাতে মৃত্যু হয় কলিমউদ্দিন পাইক নামে এক যুবকের। আহত নিজাম উদ্দিন পাইক।
আহতকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে কুলপি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এরপর অবস্থার অবনতি হয় আহতকে ডায়মন্ডহারবার মেডিকেল কলেজ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। বোমা বাজিকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছে কুলপি থানার বিশাল পুলিশবাহিনী। মৃতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে কুলপি থানার পুলিশ।
ঝালদায় তপন কান্দুর সঙ্গীর আত্মহত্যা
পুরুলিয়ার (Purulia) ঝালদার (Jhalda) নিহত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর (Tapan Kandu) সঙ্গীর রহস্যমৃত্যু (Mystery Death) ঘিরে উত্তেজনা। বাড়ি থেকে উদ্ধার নিরঞ্জন বৈষ্ণব নামে ওই ব্যক্তির ঝুলন্ত মৃতদেহ (Hanging body)। সুইসাইড নোটে (Suicide Note) পুলিশের (Police) বিরুদ্ধে চাপ দেওয়ার অভিযোগ। দেহ উদ্ধারে গেলে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ স্থানীয়দের।
পুলিশের চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মঘাতী, দাবি পরিবারের
পরিবারের দাবি, তপন কান্দুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন নিরঞ্জন। খুনের দিন কংগ্রেস কাউন্সিলরের (Congress Councillor) সঙ্গে হাঁটতেও বের হন। অভিযোগ, তপন কান্দু খুন হওয়ার পর পুলিশ নিরঞ্জনকে বারবার ডেকে পাঠিয়ে নির্যাতন শুরু করে। ফলে আতঙ্কে ভুগছিলেন ওই ব্যক্তি। পুলিশের চাপ সহ্য করতে না পেরেই আত্মঘাতী (Suicide) বলে পরিবারের দাবি।