ময়ূখ ঠাকুর চক্রবর্তী ও প্রবীর চক্রবর্তী, কলকাতা: বাঁশদ্রোণী থানা (Bansdroni) এলাকার সোনালি পার্কের কাছে নর্দমা থেকে উদ্ধার অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃতদেহ। আজ সকালে স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেন। এমআর বাঙুর হাসপাতালে (MR Bangur Hospital) নিয়ে গেলে চিকিত্‍সকরা মৃত ঘোষণা করেন। 


মঙ্গলবার সকাল, লোকজন সবে কাজে বেরতে শুরু করেছে, বাসিন্দাদের আচমকাই চোখ যায় এই ড্রেনে। দেখেন, বাঁশদ্রোণীর সোনালী পার্ক এলাকার এই নর্দমার মধ্যে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছেন এক ব্যক্তি। গলায় কলকাতা পুরসভার আইকার্ড ছিল বলে দাবি। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় বাঁশদ্রোনী থানায়। পুলিশ এসে উদ্ধার করে MR বাঙুর হাসপাতালে (MR Bangur Hospital)  নিয়ে গেলে চিকিত্‍সকরা ওই ব্যক্তিকে মৃত ঘোষণা করেন।


ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে দেহ: পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি মোবাইল ফোন। তবে, সেটি সুইচড অফ অবস্থায় ছিল। বাঁশদ্রোণী এলাকার এক দোকানদার বলছেন, সকালে দেখলাম। প্রথমে মনে হয়েছিল বস্তা। কাছে গিয়ে দেখি এক ব্যক্তির দেহ। কে এই ব্যক্তি? কী কারণে মৃত্যু? অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মৃতদেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তে। 


আরও পড়ুন: Birbhum: 'যাঁরা শহিদ হয়েছিলেন, তাঁদের খোঁজ নেন না নেতারা', বিস্ফোরক তৃণমূলের কাজল শেখ


উত্তর ২৪ পরগনায় দেহ উদ্ধার: কিছুদিন আগে পুকুর থেকে সব্জি ব্যবসায়ীর মৃতদেহ (Dead Body) উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। ঘটনাটি ঘটে দেগঙ্গার (Deganga) বেড়াচাঁপা এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের চ্যাংদানা এলাকায়। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম পরিমল মণ্ডল। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) দেগঙ্গার বেড়াচাঁপা এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় পরিমল মণ্ডল নামে এক সব্জি ব্যবসায়ীর মৃতদেহ উদ্ধার হয় পুকুর থেকে। 


কোচবিহারে দেহ উদ্ধার: (Cooch behar) শীতলকুচিতে (Sitalkuchi) এক যুবককে খুনের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। এদিন সকালে শীতলকুচির রাজারবাড়ি এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দা সত্যেন বর্মনের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, শরীরে একাধিক জায়গায় ধারাল অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। রাস্তায় পড়ে ছিল মৃতদেহ। শীতলকুচি থানার পুলিশদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই যুবক ভিন রাজ্যে ইট ভাটার শ্রমিক হিসবে কাজ করতেন। সম্প্রতি তিনি বাড়ি ফিরেছিলেন। কে বা কারা, কেন ওই যুবককে খুন করল, তার তদন্ত শুরু করে পুলিশ।