বিজেন্দ্র সিংহ, কলকাতা: স্কুল সার্ভিস কমিশনকে ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের। দাগিরাও ফর্ম জমা দিয়েছে বলে শুনানিতে অভিযোগ যোগ্য প্রার্থীদের। নিয়োগপ্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে ফের প্রশ্ন তুলল সর্বোচ্চ আদালত। রাজ্য-কমিশন নিজের লোক ঢোকাতে চাইছে, পর্যবেক্ষণ শীর্ষ আদালতের।

'গ্র্যাজুয়েশনে ৪৫ শতাংশ নম্বর পেলে আবেদন করতে পারেন.. ', কতটা সময় দেবে SSC ?

'স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরে ৪৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়া যাবে। ২০১৬-র নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিযুক্তরা এই নম্বর নিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন', ২০২৫-এর ৫০ শতাংশ কাট অফ মার্কস এই প্রার্থীদের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে না, জানাল সুপ্রিম কোর্ট। ফর্ম পূরণ করার সময়সীমা ৭ দিন বাড়াতে হবে, নির্দেশ আদালতের। প্রয়োজনে নিয়োগপ্রক্রিয়া পিছিয়ে দেওয়া যেতে পারে,  নির্দেশ আদালতের। পরীক্ষা পুজোর পর করতে আর্জি পরীক্ষার্থীদের। যা করার স্কুল সার্ভিস কমিশন করবে, জানাল সুপ্রিম কোর্ট।

আরও পড়ুন, 'পুলিশের মারে', আহত সরকারি আইনজীবী, কোমর ভাঙল কলকাতা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির ছেলের !

কী বলছে দেশের শীর্ষ আদালত ?

যোগ্য প্রার্থীরা এর আগে রিভিউ পিটিশন ফাইল করলেও, সেটা রিজেক্ট হয়ে গিয়েছে। তবে সেটার পরেই সমালোচনা হচ্ছিল যে, রাজ্য সরকার সঠিক ভাবে রিভিউ পিটিশন ফাইল করত, সেক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্ট হয়তো শুনত। যদি যোগ্য-অযোগ্যের তালিকা স্পষ্ট করে নিয়ে যাওয়া হত সুপ্রিম কোর্টের কাছে, সেক্ষেত্রে কোনও একটা সুযোগ ছিল। এখন যারা যোগ্য প্রার্থী রয়েছেন, তাঁরা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তাঁদের কিছু আবেদন ছিল সুপ্রিম কোর্টের কাছে। তার মধ্যে প্রথম আবেদন ছিল, ২০১৬ সালে যখন পরীক্ষা হয়েছিল, তখন  গ্র্যাজুয়েশনের কাট অফ মার্কস ছিল ৪৫ শতাংশ। কিন্তু নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কাট অফ মার্কস রাখা হয়েছে ৫০ শতাংশ। সেক্ষেত্রে যারা ৪৫-৫০ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন ..সুপ্রিম কোর্ট সেটার পরিপ্রেক্ষিতে নির্দেশ দিয়েছে, এক সপ্তাহ সময় তাঁদেরকে দেওয়া হয়েছে। তাঁদেরকে অনুমতি দেওয়া হবে, যে শিক্ষকরা যোগ্য , যাদের নম্বর ৪৫-৫০ এর মধ্যে রয়েছে। সেই কাট অফ মেনেই আবেদন করতে পারবেন।

(খবরটি সম্প্রতি ব্রেক করা হয়েছে। বিস্তারিত কিছুক্ষণ পরই দেওয়া হচ্ছে। একটু পরে রিফ্রেশ করুন। জেলা থেকে শহর, দেশ, বিদেশ, বিনোদন থেকে খেলা, বিজ্ঞান থেকে প্রযুক্তি সহ অন্যান্য সমস্ত খবরের আপডেটের জন্য দেখতে থাকুন এবিপি আনন্দ ও এবিপি লাইভ)