হিন্দোল দে, কলকাতা: বেনিয়াপুকুরে (Beniapukur) পানশালার গায়িকাকে ফ্ল্যাটে নিগে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ। ধর্ষণের অভিযোগ উঠল ব্যান্ড মাস্টারের বিরুদ্ধে। বেনিয়াপুকুরের (Beniapukur) ওই পানশালা থেকে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃত গগন কুমার ওরফে রণবীর জন আদতে লুধিয়ানার (Ludhiyana) বাসিন্দা হলেও, বর্তমানে কসবায় থাকেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগকারিণী ওই পানশালায় অভিযুক্তের অধীনেই কাজ করতেন। অভিযোগ, গত ২৮ নভেম্বর, অভিযুক্ত ওই যুবতীকে ধর্ষণ করেন। ঘটনা জানাজানি হলে, হুমকিও দেন বলে অভিযোগ করেন নির্যাতিতা। বেনিয়াপুকুরে পানশালার গায়িকাকে ধর্ষণের অভিযোগ। পানশালায় অভিযান পুলিশের। গ্রেফতার অভিযুক্ত ব্যান্ড মাস্টার।
বেনিয়াপুকুরে পানশালার গায়িকাকে ফ্ল্যাটে নিগে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ। মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে গভীর রাতে পানশালায় অভিযান পুলিশের। গ্রেফতার অভিযুক্ত ব্যান্ড মাস্টার। খাস কলকাতায় ফের ধর্ষণের অভিযোগ! ধর্ষণের অভিযোগ করলেন পানশালার গায়িকা। গভীর রাতে অভিযান পুলিশের। গ্রেফতার করা হয়েছে রণবীর জন ওরফে গগন কুমার নামে ওই পানশালারই ব্যান্ডমাস্টারকে।
মহিলার অভিযোগ, গত নভেম্বর মাসের ২৮ তারিখ, রণবীর তাঁর কসবার ফ্ল্যাটে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন। ঘটনা যাতে জানাজানি না হয়, তার জন্য হুমকিও দেন। শুধু তাই নয়, মহিলার পরিবার সূত্রে খবর, কাজ পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে ওই ব্যান্ড মাস্টার মহিলাকে দুবাই পাঠালেও কোনও কাজ দেওয়া হয়নি। দিন চারেক আগে ফিরে আসেন তিনি। মঙ্গলবার কসবা থানায় দায়ের করেন অভিযোগ।
গ্রেফতার অভিযুক্ত: মহিলার অভিযোগ পেয়ে রাতেই ওই পানশালায় হানা দেয় পুুলিশ। গ্রেফতার করা হয় ব্যান্ড মাস্টার বণবীর জনকে। পুলিশ জানিয়েছে, আদতে লুধিয়ানার বাসিন্দা হলেও, বর্তমানে কসবায় থাকেন ধৃত ব্যক্তি। অভিযোগকারিণী ওই পানশালায় ধৃতের অধীনে কাজ করতেন।
এই ঘটনা মনে করিয়ে দিয়েছে, গত ডিসেম্বরে হাইল্যান্ড পার্কের আর এক পানশালার ঘটনার কথা। বচসার পর এক যুবককে গাড়িতে তুলে নিয়ে গিয়ে কামালগাজিতে গুলি চালিয়ে খুনের চেষ্টার অভিযোগ ওঠে। পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে কোনওক্রমে প্রাণে রক্ষা পান ওই যুবক। ঘটনায় নাইট কিং নামে এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এবার উঠল পানশালার গায়িকাকে ধর্ষণের অভিযোগ।
নবম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ: মালদার মানিকচকে নবম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল, স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। থানায় ধর্ষণের অভিযোগ জানিয়েছেন নাবালিকার মা। বাড়ির কাছেই একটি জায়গায় অচৈতন্য অবস্থায় ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়। জ্ঞান ফিরতেই গোটা ঘটনাটি বাড়ির লোকজনকে জানায় নাবালিকা। অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অন্যদিকে বর্ষশেষের রাতে জলপাইগুড়িতে দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ করে হত্যার অভিযোগ উঠল। নিহত নাবালিকার পরিবারের দাবি, এলাকার এক যুবকের ফোন থেকে নিগৃহীতার দিদিকে ফোনে মৃত্যুসংবাদ জানায় দুষ্কৃতীরাই। ঘটনা জানাজানি হতেই অভিযুক্তদের বাড়ি ভাঙচুর করে উত্তেজিত জনতা। ১ জনকে গ্রেফতার করা হলেও বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে জলপাইগু়ড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশ।