বড়জোড়া: বাঁকুড়ার (Bankura) বড়জোড়ায় স্পঞ্জ আয়রন কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় শেষ পর্যন্ত মৃত্যু হল দুই শ্রমিকের। মৃত মহম্মদ আজিজ ও রমেশ কুমার, দু'জনেই বিহারের সমস্তিপুরের বাসিন্দা। গতকাল বেলা ১২টা নাগাদ বড়জোড়ায় একটি স্পঞ্জ আয়রন কারখানায় বয়লার ফেটে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। জখম হন অন্তত ১৭ জন শ্রমিক।
বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে, তাতে ঝলসে যান শ্রমিকরা। ১৪ জন শ্রমিককে দুর্গাপুরের (Durgapur) একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁদের মধ্যে ৮ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিল। গতকাল রাতে একজন এবং আজ সকালে একজনের মৃত্যু হয়।
বাঁকুড়ার (Bankura) বড়জোড়ায় স্পঞ্জ আয়রন কারখানায় বয়লার ফেটে ১৭ জন শ্রমিক আহত হন। তাঁদের দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ দিকে, মালদার হবিবপুরে, বাজি ফাটানোর সময় দুর্ঘটনায় আহত হয় এক শিশু। বাঁকুড়ার (Bankura) বড়জোড়ায় স্পঞ্জ আয়রন কারখানায় ভয়াবহ দুর্ঘটনা। বয়লার ফেটে গুরুতর জখম হন অন্তত ১৭ জন শ্রমিক। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, বেলা ১২টা নাগাদ এই বিস্ফোরণ হয়।
বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে, তাতে ঝলসে যান শ্রমিকরা। আহতদের, প্রথমে বড়জোড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থা গুরুতর হওয়ায়, ১৪ জনকে দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এ দিকে, মালদার হবিবপুরে, বাজি ফাটানোর সময় দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে এক শিশু। ভর্তি রয়েছে মালদা মেডিক্যাল কলেজ (Malda Medical College) হাসপাতালে। শিশুর দুটি চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে।
দুবরাজপুরে (Dubrajpur) তৃণমূল (TMC) কর্মীর বাড়িতে বিস্ফোরণের ৫ দিনের মাথায়, ঘটনাস্থলে ফরেন্সিক দল। আজ ৩ সদস্যের দলটি ঘোড়াপাড়া গ্রামে যায়। ঘটনাস্থল ঘুরে দেখার পাশাপাশি, নমুনা সংগ্রহ করেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা। বিস্ফোরণের এতদিন পর কেন ফরেন্সিক দল, প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।