কলকাতা: আগামী ২৪ মে প্রকাশিত হবে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল (WB HS Results 2023)। মাধ্যমিকের ফল বেরোনোর পাঁচদিনের মাথায় প্রকাশিত হবে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল। মাধ্যমিকের মতো উচ্চ মাধ্যমিকের ফল দেখুন এবিপি আনন্দের ওয়েবসাইটে। 


ফল দেখুন এবিপি আনন্দের ওয়েবসাইটে: অন্যান্য বছরের মতো এবারও পরীক্ষার্থীদের পাশে এবিপি আনন্দ। ফল জানা যাবে এবিপি আনন্দের ওয়েবসাইটে। ২৪ মে বেলা ১২টায় উচ্চমাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করবে সংসদ। এবিপি আনন্দের ওয়েবসাইট, bengali.abplive.com-এ সাড়ে ১২টা থেকে ফল জানা যাবে। রোল নম্বর দিলেই ফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। 


এবার যারা উচ্চমাধ্যমিক দিয়েছেন, করোনার কারণে তাঁদের মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসা হয়নি। জীবনের দ্বিতীয় বড় পরীক্ষা তাঁদের কাছে কার্যত প্রথম বড় পরীক্ষায় পরিণত হয়েছে। আর এবার, পরীক্ষার্থীর সংখ্য়ায় বেনজিরভাবে মাধ্যমিককে টপকে গেছে উচ্চমাধ্যমিক। এবার মাধ্যমিকের তুলনায় উচ্চমাধ্যমিকে দেড় লক্ষেরও বেশি পরীক্ষার্থী রয়েছেন। পরীক্ষা নিয়ামক সংস্থা উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ আনুষ্ঠানিক দিন ঘোষণার আগেই ট্যুইট করে রেজাল্টের দিন জানান শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। এবছর, ১৪ থেকে ২৭ মার্চ ৬০টি বিষয়ে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা হয়েছে। তার ৫৭ দিনের মাথায় ফল প্রকাশ করা হবে। প্রথম দশ জনের মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে জানিয়েছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। ৩১ মে হাতে মার্কশিট হাতে পাবেন পরীক্ষার্থীরা।


আজ প্রকাশিত হল মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল। আর এবারও জেলার জয়। মেধা তালিকার প্রথম দশে আছে ১১৮ জন। প্রথম দশের মেধা তালিকায় থাকা ১৬ জেলার ১১৮ জনের মধ্যে নেই কলকাতার কোনও পড়ুয়া। মেধা তালিকার প্রথম ১০টি স্থানে থাকা ১১৮ জন কৃতীর মধ্যে ২১ জন মালদা জেলার। পূর্ব বর্ধমানের ১৭ জন এবং বাঁকুড়ার ১৪ জন। মেধাতালিকায় নজর কেড়েছে রামকৃষ্ণ মিশন। মালদার ২১ জনের মধ্যে ১৩ জনই মালদার রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের পড়ুয়া। প্রথম দশের ১১৮ জনের মধ্যে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ের পড়ুয়া রয়েছে ১২ জন। অন্যদিকে, বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল স্কুলের ৭ জন ও পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাপীঠের ৬ জন রয়েছে প্রথম দশে।


এ বছর সব মিলিয়ে ৬ লক্ষ ৮২ হাজার ৩২১ জন পরীক্ষার্থী মাধ্য়মিক পরীক্ষা দিয়েছিল। গতবারের থেকে ৪ লক্ষ পরীক্ষার্থী কমেছে। ছাত্রের তুলনায় ছাত্রীর সংখ্য়া ২২ শতাংশ বেশি। পাস করেছে মোট ৫ লক্ষ ৬৫ হাজার ৪২৮ জন।অকৃতকার্য হয়েছে ১ লক্ষের বেশি পরীক্ষার্থী। গতবছরের চেয়ে শূন্য় দশমিক ৪৫ শতাংশ কমেছে পাসের হার। গত বছর ছিল ৮৬ দশমিক ছয় শতাংশ। এবছর ৮৬ দশমিক এক পাঁচ শতাংশ। কমেছে ফার্স্ট ডিভিশনের সংখ্য়াও।৬০ শতাংশের ওপরে পেয়েছে ১৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ পরীক্ষার্থী। গ্রেড AA বা ৯০ শতাংশের ওপর নম্বর প্রাপকের সংখ্য়াও বেশ কম।


আরও পড়ুন: Sleep vs Work Performance: রাতভর ঘুম হয়নি! সকালে কাজে মন কীভাবে? রইল সহজ টিপস