বর্ধমান : পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম কৃষিপ্রধান জেলা পূর্ব বর্ধমান (Purba Burdwan)। ২০১৭ সালের ৭ এপ্রিল বর্ধমান ভেঙে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জেলা গঠিত হয়। পূর্ব বর্ধমান জেলার প্রধান ফসল ধান। এছাড়াও পাট, আলু, আখ চাষ হয়। সবজি সহ অন্যান্য চাষও হয়। ফলে, এই জেলার আবহাওয়া কেমন থাকছে বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্ভাবনা রয়েছে কি না...তা আগাম জানার প্রয়োজন রয়েছে। দৈনন্দিন এই জেলার আগাম আবহাওয়া (Weather Forecast) জানা থাকলে, অনেক কিছুরই সুবিধা হবে। অন্যদিকে, শিল্পভিত্তিক পশ্চিম বর্ধমান (Paschim Burdwan) জেলাতেও রয়েছে কৃষিকাজ।


দেখে নেওয়া যাক পূর্ব বর্ধমানের (Purba Burdwan) আজকের আপডেট কী-


সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (Maximum Temperature)- ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস


সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Minimum Temperature)- ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস


আবহাওয়ার প্রকৃতি (Nature of Weather)- ঝড়, মেঘলা আকাশ


বাতাস- ১২ কিমি/ঘণ্টা


আর্দ্রতা - ৬২ শতাংশ


সূর্যোদয়- সকাল ৫টা ৪৩ মিনিট


সূর্যাস্ত- ৫টা ৪৯ মিনিটে


দেখে নেওয়া যাক পশ্চিম বর্ধমানের আজকের আপডেট কী -


সর্বোচ্চ তাপমাত্র- ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিচ্ছিন্ন মেঘলা আকাশ। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ২ কিলোমিটার।


বঙ্গের আবহাওয়া-


চৈত্রের শুরুতেই বাংলার আকাশে দুর্যোগের ঘনঘটা। কলকাতার পাশাপাশি ভিজল একাধিক জেলা। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, উত্তরবঙ্গে শনিবার ও দক্ষিণবঙ্গে মঙ্গলবার পর্যন্ত ঝড়-বৃষ্টি চলবে। আগামী কয়েকদিন কলকাতার তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকবে। 


সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। বেলা গড়াতেই কালো করে এল মেঘ। সঙ্গে ঝেঁপে বৃষ্টি! রবিবার, কলকাতার পাশাপাশি, বৃষ্টি হয় নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান, পূর্ব মেদিনীপুরে। 


আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস মতো রবিবার ভিজল কলকাতা। বৃষ্টি হল একাধিক জেলায়। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, উত্তরবঙ্গে শনিবার ও দক্ষিণবঙ্গে মঙ্গলবার পর্যন্ত ঝড়-বৃষ্টি চলবে। বুধবারের পর দক্ষিণবঙ্গে আবহাওয়ার উন্নতি হলেও উত্তরবঙ্গের ওপরের দিকের পার্বত্য জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। বৃষ্টির সঙ্গেই চলবে দমকা হাওয়ার দাপট। 


আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দক্ষিণ-পশ্চিম রাজস্থান থেকে বিহার পর্যন্ত নিম্নচাপ অক্ষরেখা অবস্থান করছে। আরও একটি অক্ষরেখা বিহার থেকে অন্ধ্রপ্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর প্রভাবে সাগর থেকে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকছে। ছত্তীসগঢ় ও ঝাড়খণ্ডে একটি ঘূর্ণাবর্তও তৈরি হয়েছে। বৃষ্টিতে যখন ভিজছে দক্ষিণ থেকে উত্তরবঙ্গ। তখন শ্বেতশুভ্র তুষারে ঢাকল সান্দাকফু।