বর্ধমান : পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম কৃষিপ্রধান জেলা পূর্ব বর্ধমান (Purba Burdwan)। ২০১৭ সালের ৭ এপ্রিল বর্ধমান ভেঙে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জেলা গঠিত হয়। পূর্ব বর্ধমান জেলার প্রধান ফসল ধান। এছাড়াও পাট, আলু, আখ চাষ হয়। সবজি সহ অন্যান্য চাষও হয়। ফলে, এই জেলার আবহাওয়া কেমন থাকছে বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্ভাবনা রয়েছে কি না...তা আগাম জানার প্রয়োজন রয়েছে। দৈনন্দিন এই জেলার আগাম আবহাওয়া (Weather Forecast) জানা থাকলে, অনেক কিছুরই সুবিধা হবে। অন্যদিকে, শিল্পভিত্তিক পশ্চিম বর্ধমান (Paschim Burdwan) জেলাতেও রয়েছে কৃষিকাজ।
দেখে নেওয়া যাক পূর্ব বর্ধমানের (Purba Burdwan) আজকের আপডেট কী-
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (Maximum Temperature)- ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Minimum Temperature)- ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস
আবহাওয়ার প্রকৃতি (Nature of Weather)- রোদ ঝলমলে আকাশ
বাতাস- ৬ কিমি/ঘণ্টা
আর্দ্রতা - ৩৩ শতাংশ
সূর্যোদয়- সকাল ৪টা ৫২ মিনিট
সূর্যাস্ত- ৬টা ১৯ মিনিটে
দেখে নেওয়া যাক পশ্চিম বর্ধমানের আজকের আপডেট কী -
সর্বোচ্চ তাপমাত্র- ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পরিষ্কার আকাশ। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৩ কিলোমিটার।
বঙ্গের আবহাওয়া- (Bengal Weather Update)
মঙ্গলবারের পর থেকে ফের বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) তাপমাত্রা। ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পেরোবে পশ্চিমের জেলাগুলির। উত্তরবঙ্গের মালদা ও দুই দিনাজপুরের তাপমাত্রাও বেশ খানিকটা বাড়বে। পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
ফের বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা: খানিক স্বস্তি দিয়েছে ঝড়-বৃষ্টি। তবে জুন মাসের শুরু থেকে ফের চড়তে চলেছে তাপমাত্রার পারদ। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, মঙ্গলবার থেকে শুকনো আবহাওয়া, ফলে বাড়বে গরম। ৩-৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির। দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলির তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পেরোবে। উত্তরবঙ্গের মালদা এবং উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের তাপমাত্রাও বেশ কিছুটা বাড়বে।
দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে লু বইতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। এদিকে তাপমাত্রার হেরফেরে জ্বর, সর্দি, কাশির মতো উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। শিশুরা তো বটেই, জ্বর-কাশি থেকে রেহাই পাচ্ছেন না বয়স্করাও। আবহাওয়ার এই রকমফের দেখে রোগ-জ্বর বালাই সম্পর্কে সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিত্সকরা। কাশি হলে কমতে সময় লেগে যাচ্ছে অনেক দিন। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এই সময় বাড়তি সতর্কতা ও যত্ন প্রয়োজন বলে পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।