পঞ্চায়েতে কেন্দ্রীয় বাহিনী : মনোনয়ন পর্বে জেলায় জেলায় অশান্তি। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত ভোট করার নির্দেশ হাইকোর্টের। আপাতত স্পর্শকাতর হিসেবে চিহ্নিত ৭ জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। বাকি জেলার ক্ষেত্রে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে তারপর বাহিনী চাইবে কমিশন। নির্দেশ প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চের।



খুশি বিরোধী শিবির : বিজেপি ও কংগ্রেসের দায়ের করা মামলায় পঞ্চায়েত ভোটে স্পর্শকাতর জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশে খুশি বিরোধীরা।


বহাল কমিশনের বিজ্ঞপ্তি :  মনোনয়ন পেশের সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত রাজ্য় নির্বাচন কমিশনের উপরেই ছাড়ল হাইকোর্ট। বহাল থাকল কমিশনের ৯ জুনের বিজ্ঞপ্তি। অনলাইনে মনোনয়নপত্র পেশের আবেদনও খারিজ করেছে আদালত।


হাইকোর্টের 'সিভিক' নির্দেশ : রাজ্য সরকার ঘোষিত সার্কুলারের বাইরে কোনও কাজ সিভিক ভলান্টিয়ারদের দিয়ে করানো যাবে না।। যেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা যাবে না, সেখানে ভোট কর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করবে রাজ্য সরকার। যদি কোনও উপায় না থাকে, তবেই ভোটে চুক্তিভিত্তিক কর্মী ব্যবহার করা যাবে। নির্দেশ হাইকোর্টের।


রণক্ষেত্র ভাঙড় : মনোনয়নের চতুর্থ দিনেও অশান্তি। রণক্ষেত্র ভাঙড়ে পুলিশের সামনেই মুড়ি-মুড়কির মতো পড়ল বোমা। গুলি চলে বলেও অভিযোগ। তাদের এক প্রার্থী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে দাবি আইএসএফের। আহত হয়েছেন একাধিক আইএসএফ কর্মী। আক্রান্ত পুলিশও। জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে রিপোর্ট তলব করল কমিশন।

গাড়ির ড্য়াশবোর্ডে বোমা : গাড়ির ড্য়াশবোর্ড থেকে উদ্ধার হল তাজা বোমা। কে রেখে গেল বোমাগুলি? সে নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। নেপথ্য়ে রয়েছে আইএসএফ। অভিযোগ আরাবুল ইসলামের। অস্বীকার আইএসএফের।

মেজাজ হারালেন আরাবুল : ভাঙড় আছে ভাঙড়েই। শান্তির বার্তাই সার! এবিপি আনন্দের প্রশ্নের মুখে মেজাজ হারালেন আরাবুল ইসলা

মনোনয়নে অশান্ত ক্য়ানিং : মনোনয়ন ঘিরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিংয়ে ঝরল রক্ত। বিডিও অফিস চত্বরেই লাঠি, পাইপ নিয়ে চলল মারধর। মুখ ফাটল বিজেপির মণ্ডল সভাপতির। মাথা ফাটল বিজেপির মহিলা প্রার্থীরও।

টিকিট-বিবাদে 'গুলি' :  পঞ্চায়েতের টিকিট নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে বিবাদের জেরে গুলি চলার অভিযোগ উঠল দিনহাটায়। কুরশামারি এলাকায় পরপর চার রাউন্ড গুলি চলে বলে অভিযোগ। ঘটনায় একজনকে আটক করেছে পুলিশ। কোনও গন্ডগোল হয়নি, দাবি করেছে তৃণমূল।

ফের মহামিছিলের ডাক : ২৫ জুন ডিএ আন্দোলনকারীদের লাগাতার ধর্না কর্মসূচি দেড়শো দিনে পড়বে। ওইদিন কলকাতায় মহামিছিলের ডাক দিল সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। হাওড়া ও শিয়ালদা থেকে পৃথক মিছিল শেষে শহিদ মিনার ময়দানে সভা করবে ডিএ আন্দোলনকারীদের সংগঠন।

আরও পড়ুন : 


কম অ্যালকোহল সেবনও বাড়িয়ে দেয় ৬০-র বেশি রোগের ঝুঁকি, চাঞ্চল্যকর তথ্য গবেষণায়