'ভাঙন রোধে টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র', মুর্শিদাবাদে সরব মুখ্যমন্ত্রী
ভয়ঙ্কর ভাঙনে টালমাটাল মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ। একটু একটু করে এগিয়ে আসছে গঙ্গা। গিলে খাচ্ছে জমি বাড়ি। সেই ভাঙন কবলিত এলাকাই আজ পরিদর্শন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে বললেন, 'বাংলার টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র। ভাঙন নিয়ন্ত্রণে কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। ভাঙন রোধে টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র।’ তাঁর অভিযোগ, 'ওরা হিংসা, কুৎসা নিয়ে মাথা ঘামায়।’গত কাল মালদার পর এদিন মুর্শিদাবাদে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'ভাঙন মোকাবিলা কেন্দ্রের বিষয়, রাজ্যের বিষয় নয়। ফরাক্কা ব্যারাজ নিয়ে সাহায্য় করেনি কেন্দ্র। ওরা হিংসা, কুৎসা নিয়ে মাথা ঘামায়।’ এর পরই কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বঞ্চনার অভিযোগে ফের সরব হতে শোনা যায় তাঁকে। বলেন, '১০০ দিন ও আবাস যোজনার টাকা আটকে রেখেছে। ওবিসি স্কলারশিপের টাকাও বন্ধ করে দিয়েছে। ফরাক্কা ব্যারাজে ড্রেজিং করে না, পলি জমে গিয়েছে।'


ঘূর্ণাবর্তের জের...
শনিবার বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণাবর্ত। কিন্তু তার প্রভাবে শুক্রবার কোনও ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই রাজ্যে। বরং শুক্র থেকে রাজ্যে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে। শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশ কমই দক্ষিণবঙ্গে।  ফলে এই কদিনের বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিতে তাপমাত্রা যেটুকু কমেছিল, তা আবার তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে আবহাওয়া দফতর। 

ক্ষুব্ধ মানস ভুঁইয়া...
আদিবাসী উন্নয়ন দফতরের উদ্যোগে আয়োজিত সরকারি অনুষ্ঠানের মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দেখতে না পেয়ে চটে গেলেন মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া। মঞ্চ থেকেই উগরে দিলেন ক্ষোভ ! কেন এমন হল ? তার অনুসন্ধান করতে বললেন জেলাশাসককে। এই ঘটনায় আদিবাসী আবেগ উস্কে আক্রমণ শানিয়েছে বিজেপি।  


বিজেপি নেতার শেষকৃত্য
গভীর রাতে আলিপুর কমান্ড হাসপাতাল থেকে বিজেপি নেতা বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়ার কফিনবন্দি দেহ আনা হয় ময়নার বাকচায়। রাত থেকেই গ্রামে মোতায়েন ছিল বিশাল পুলিশ বাহিনী। আজই হবে বিজেপি নেতার শেষকৃত্য। এখনও সিবিআই তদন্তের দাবি অনড় রয়েছে বিজেপি নেতার পরিবার। রাজ্য পুলিশ সক্রিয় হলে খুন হতে না বলে দাবি করেছে পরিবার। বাকি অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে সরব গ্রামবাসীরা। 


নোবেলজয়ীকে 'অপমানের' প্রতিবাদ...
বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে নোবেলজয়ী অর্মত্য সেনকে অসম্মান করার অভিযোগ। প্রতিবাদে মিছিল করল সামাজিক মর্যাদা রক্ষা কমিটি। মিছিলে সামিল হন অধ্যাপক, আশ্রমিক, চিকিৎসক, দিনমজুর সহ বীরভূমের বিভিন্ন স্তরের মানুষ। প্রতীচী থেকে মিছিল শুরু হয়ে বিশ্বভারতীর প্রথম গেটে গিয়ে শেষ হয়। সেখানেই রবীন্দ্রনাথের রক্তকরবী নাটকের আয়োজন করা হয়। এদিন প্রতীচীর সামনে মানববন্ধনও করেন তাঁরা।


আরও পড়ুন:অতিরিক্ত মেদ ঝরানোর পর তা যেন আর ফিরে না আসে, নিজের খেয়াল রাখুন নিয়ম মেনে