মনোজ বন্দ্যোপাধ্যায়, পশ্চিম বর্ধমান: চিকিৎসা করাতে এসে দুর্গাপুর (Durgapur) মহকুমা হাসপাতালে (Hospital) নিগৃহীতা হলেন এক অন্তঃসত্ত্বা। অভিযোগের তির হাসপাতালেরই স্ত্রী ও প্রসূতিরোগ বিশেষজ্ঞের বিরুদ্ধে। তবে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চিকিৎসক (Doctor)। এই ঘটনায় তদন্ত কমিটি গড়েছেন হাসপাতাল সুপার (Hospital Super)।                                


ঠিক কী ঘটেছে? 


হাসপাতালে এসেছিলেন চিকিৎসা করাতে, তার বদলে কি না কপালে জুটল মার! অন্তঃসত্ত্বাকে মারধরের অভিযোগ উঠল চিকিৎসকেরই বিরুদ্ধে! কাঠগড়ায় স্ত্রী ও প্রসূতিরোগ বিশেষজ্ঞ। যার জেরে শনিবার সকালে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতাল চত্বর।                                  


আরও পড়ুন, আলুর দামে রাশ টানতে বড় সিদ্ধান্ত রাজ্যের, হিমঘরে মজুত আলু ফাঁকা করার নির্দেশ


পানাগড়ের বাসিন্দা এই অন্তঃসত্ত্বার দাবি, শুক্রবার দুপুরে চিকিৎসক বিনীতা কুমারী তাঁকে দেখার পর বাড়ি চলে যাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু, তিনি বাড়ি যেতে না চাইলে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার অনুমতি দেন সুপার। রোগিণীর অভিযোগ, সুপারের কাছে যাওয়ায়, রেগে গিয়ে শনিবার সকালে চিকিৎসক বিনীতা কুমারী তাঁকে থাপ্পড় মারেন।                               


যদিও, অন্তঃসত্ত্বাকে তিনি মারধর করেননি বলে দাবি করেছেন অভিযুক্ত চিকিৎসক। দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের অভিযুক্ত চিকিৎসক বিনীতা কুমারী এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এই ঘটনায় মহিলার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি গড়েছেন হাসপাতালের সুপার।                


অন্তঃসত্ত্বার পরিবারের দাবি, শুরু তদন্ত নয়। সঠিক তদন্ত করে চিকিৎসককে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।