বিশ্বজিৎ দাস, ডেবরা: বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে পুজোর প্রসাদ খেয়ে অসুস্থ ২৫। ঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরা ব্লকের ডুঁয়া এলাকায়। অসুস্থদের নিয়ে যাওয়া হাসপাতালে।
পুজোর প্রসাদ খেয়ে অসুস্থ: পূর্ণিমা উপলক্ষে পুজোর আয়োজন। তাতেই কি হল বিপত্তি? গতকাল রাতে বুদ্ধ পূর্ণিমায় হালখাতার হালখাতার প্রসাদ খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন বেশ কয়েকজন। তারপরেই তড়িঘড়ি অসুস্থ ব্যাক্তিদের ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় চিকিৎসার জন্য। তবে প্রসাদ খাওয়া না অন্য কোনও কারণে ফুড পয়জ়ন, তা খতিয়ে দেখছে স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা। ওই এলাকায় মেডিকেল টিম যাবে বলে জানা গেছে।
এদিকে বৌদির সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের (Extra Marital Affair) জের। মহিষাদলে স্ত্রী ও সাত মাসের শিশুকন্যাকে খুন (Murder) করে সিলিং ফ্যানে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে। অভিযুক্তকে গণপ্রহার দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন স্থানীয়রা। অভিযুক্ত যুবক ও তাঁর বৌদিকে আটক করেছে পুলিশ (Police)। ঘটনাটি ঘটেছে, পূর্ব মেদিনীপুর (Purba Medinipore) জেলার মহিষাদলের চক-গাজিপুরে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, তমলুকের সোনম খাতুন (২৩)-এর সঙ্গে ২ বছর আগে বিয়ে হয় মহিষাদলের (Mahishadal) লক্ষা ১ নম্বর গ্রামপঞ্চায়েতের চকগাজীপুরের বাসিন্দা শেখ সলমনের। সাত মাসের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে তাঁদের। শুক্রবার সন্ধ্যায় শ্বশুরবাড়ি থেকে ফোন যায় সোনমের বাবা মইনুদ্দিন আলির কাছে। বলা হয়, কন্যা সন্তান সহ আত্মহত্যা করেছেন সোনম। সোনমের বাপের বাড়ির লোকজনের দাবি, সেখানে পৌছে তাঁরা দেখেন, মা-মেয়ের দেহ শোয়ানো রয়েছে খাটের ওপর।
সোনমের বাবার অভিযোগ, জামাইয়ের সঙ্গে তাঁর বউদির বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। সে কথা সোমন জানতে পেরে যাওয়ায়, শুরু হয় অশান্তি। তার জেরেই এই জোড়া খুন। বিষয়টি জানাজানি হতেই স্থানীয়রা অভিযুক্ত সলমনকে মারধর করেন। পরে মহিষাদল থানার পুলিশ (Mahishadal Police Station) গিয়ে উদ্ধার করে নিয়ে আসে অভিযুক্তকে। পুলিশ ওই যুবক ও তাঁর বৌদিকে আটক করেছে। তবে মা ও মেয়ের এই মৃত্যু আত্মহত্যা নাকি খুন, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলেই, জানা যাবে বলে জানিয়েছেন মহিষাদল থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন: WHO on Covid-19: কোভিড আর 'বিপদ' নয়? বড়সড় ঘোষণা WHO-এর