শহরের গণনা কেন্দ্রগুলিতে মোতায়েন ২ হাজার পুলিশ কর্মী এবং ৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রত্যেক গণনা কেন্দ্রে পুলিশের ২টি আরটি ইউনিট এবং ৫টি মোবাইল ইউনিট। শহরের বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে ২৩৩টি পুলিশ পিকেট। শহরের সব গণনা কেন্দ্রগুলির নিরাপত্তা এদিন খতিয়ে দেখেন পুলিশের পদস্থ কর্তারা।
নিরাপত্তার প্রথম স্তরে গণনা কেন্দ্র ও স্ট্রং রুমের দায়িত্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী। দ্বিতীয় স্তরে সশস্ত্র পুলিশের কর্ডন। তৃতীয় স্তরে গণনা কেন্দ্রের বাইরে পুলিশ কর্মীরা। গণনা কেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে কোনও গাড়ি রাখা যাবে না। এবং ১০০ মিটারের মধ্যে কোনও দোকান খোলা রাখা যাবে না। গণনাকেন্দ্র থেকে ২০০ মিটার দূরে ব্যারিকেডের ওপারে রাজনৈতিক দলের কর্মীরা থাকতে পারবেন।
পুলিশ সূত্রে খবর, গণনাকেন্দ্র লাগোয়া এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্বে কলকাতা পুলিশের ডিসি পদমর্যাদার অফিসাররা। এছাড়াও মোতায়েন আরও ১৪ জন ডিসি। এই প্রথম গণনা কেন্দ্রের প্রতিটি টেবিলের দায়িত্বে একজন মাইক্রো অবজার্ভার, যিনি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী। অবজার্ভার ও মাইক্রো অবজার্ভার ছাড়া গণনাকেন্দ্রে কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। কলকাতার পাশাপাশি জেলার গণনাকেন্দ্রগুলিকেও মুড়ে ফেলা হয়েছে নিরাপত্তার চাদরে।