১৯৭১ থেকে ১৯৭৭, ১৯৮০ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত ভোপাল লোকসভা আসনে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন শঙ্করদয়াল শর্মা, যিনি ১৯৯২ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত দেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ১৯৮৯ থেকে সেখানে একটানা জিতে আসছে বিজেপি। কংগ্রেস সেখানে শেষ জিতেছিল ১৯৮৪-তে।
আজ কমলনাথ বলেন, আমার পকেটে প্রার্থীতালিকা আছে, কিন্তু তা প্রকাশ করতে পারছি না। তবে একটাই ঘোষণা করছি, কংগ্রেসের নির্বাচন কমিটি গতকাল ভোপালে দিগ্বিজয় সিংজির নাম চূড়ান্ত করেছে। আমি ওনাকে অনুরোধ করেছিলাম, এতদিন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, সুতরাং যদি বলেন, রাজগড় (দিগ্বিজয়ের নিজের কেন্দ্র) থেকে লড়বেন, তবে সেটা আপনাকে মানায় না। তাঁকে ভোপাল, ইন্দোর, জব্বলপুরের মতো যে কোনও কেন্দ্রে লড়তে বলেছিলেন বলে জানান কমলনাথ। বলেন, উনি আমায় সিদ্ধান্ত নিতে বললে আমি ভোপাল থেকে লড়তে বলি।
১৯৯৩ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী থাকা দিগ্বিজয় এখন রাজ্যসভা সদস্য। বর্তমানে ভোপাল কেন্দ্রটি বিজেপির অলোক সঞ্জরের দখলে। ২০১৪-য় তিনি ৩.৭০ লক্ষ ভোটে সেখানে জয়ী হন। অতীতে ভোপালে নির্বাচিত হয়েছেন সুশীল চন্দ্র বর্মা, উমা ভারতী, কৈলাশ জোশীর মতো বিজেপির বাঘা নেতা-নেত্রীরা।
১৯৯১-এ এই কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের টিকিটে লড়ে হেরে গিয়েছিলেন প্রয়াত প্রাক্তন ক্রিকেটার মনসুর আলি খান পতৌদি।