এবারের নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন হেমা মালিনী, সানি দেওল, উর্মিলা মাতন্ডকর, শত্রুঘ্ন সিনহা ও প্রকাশ রাজের মত তারকারা। হেমা মথুরা থেকে জিতেছেন, গুরুদাসপুর থেকে অনায়াসে জিতেছেন সানিও। উর্মিলা অবশ্য পিছিয়ে ছিলেন উত্তর মুম্বইতে। বিজেপির এক সময়ের দাপুটে নেতা ও অটলবিহারী বাজপেয়ী সরকারের আমলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী থাকা শত্রুঘ্ন সিনহা দল ছেড়ে কংগ্রেসে গিয়েছিলেন। তিনিও হেরেছেন পটনা সাহিব থেকে। হেরেছেন নরেন্দ্র মোদী সরকারের কঠোর সমালোচক, নির্দল হিসেবে ভোটে দাঁড়ানো দক্ষিণী তারকা প্রকাশ রাজও।
ছেলে সানি প্রথমবার রাজনীতির ময়দানে পা রেখেই সংসদে যাওয়ার রাস্তা সাফ করায় বেজায় খুশি ধর্মেন্দ্র। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও সানির একটি ছবি শেয়ার করে টুইটারে তাঁদের অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি।
ধর্মেন্দ্র একইভাবে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন স্ত্রী হেমা মালিনীকে।
বেশ কিছুদিন ধরে শোনা যাচ্ছে, রাজনীতিতে আসছেন রজনীকান্ত। তিনিও টুইট করে প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন শুভেচ্ছা।
প্রয়োজক একতা কপূর আবার পোস্ট করেছেন তাঁর ছোট্ট ছেলে রবির ছবি। বসে বসে টিভিতে অমেঠির ফল দেখছে সে, যেখান থেকে রাহুল গাঁধীর বিরুদ্ধে লড়ছেন একতার দীর্ঘদিনের বন্ধু স্মৃতি ইরানি। একতা লিখেছেন, সবাই অমেঠির দিকে তাকিয়ে, আমরা মাসির জয় প্রার্থনা করছি।
রীতেশ দেশমুখের বাবা, প্রয়াত কংগ্রেস নেতা বিলাসরাও দেশমুখকে নিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েলের একটি মন্তব্যে যথেষ্ট চটেছিলেন রীতেশ। এবার কিন্তু সব তিক্ততা ঝেড়ে ফেলে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি।
একইভাবে টুইট করে অভিনন্দনবার্তা পাঠিয়েছেন পরিচালক শেখর কপূরও।
পরিচালক হনশল মেহতা ঘোষিত মোদী বিরোধীদের একজন। তিনি টুইট করেছেন, পরিস্থিতি যে বদলে গিয়েছে, তা আমাদের বুঝতে হবে। দেশ এখন শক্তিশালী সরকার চায়।