কোচবিহারে রাজ্যপাল:


পঞ্চায়েত ভোটের আগে হিংসাদীর্ণ কোচবিহারে রাজ্যপাল। আজ বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতিকে দেখতে যান রাজ্যপাল। এর আগে গতকাল মাঝরাতে হাসপাতালে ফোন করে তৃণমূল নেতা-সহ আহতদের যাতে ভালভাবে চিকিৎসা হয়, তার নির্দেশ দেন। কোচবিহারের কন্ট্রোল রুম থেকে ফোন যায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনার ও কোচবিহারের জেলাশাসক ও পুুলিশ সুপারের কাছে। রাজ্যপালের সফর চলাকালীন গতকাল কোচবিহারের গীতালদহে তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতিকে কোপানোর অভিযোগ ওঠে নির্দলদের বিরুদ্ধে। বাঁচাতে গিয়ে জখম হন আরও কয়েকজন তৃণমূল কর্মী। রাতে হাসপাতালে ফোন করে আহতদের সম্পর্কে খোঁজ নেন রাজ্যপাল। গভীর রাতে রাজ্যপালের ওএসডি সন্দীপ সিং রাজপুত ফোন করেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিন্হাকে। ফোন ধরেননি রাজীব। এরপর কোচবিহারের জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারকে ফোন করার নির্দেশ দেন রাজ্যপাল। 


বৈঠকে রাজ্য নির্বাচন কমিশন: 


দফায় দফায় বৈঠক, কোথায় বাকি কেন্দ্রীয় বাহিনী? লাগামহীন সন্ত্রাস, তবুও কেন কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে টানাপোড়েন? কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে পরিকল্পনার অভাব? উত্তর নেই কমিশনের কাছে।  ভোটের আগেই ২৩ দিনে ১৩ জনের মৃত্যু, তবু কেন কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে টালবাহানা? ফের রাজ্য নির্বাচন কমিশনে বৈঠক। মুখ্যসচিব, ডিজির সঙ্গে বৈঠক রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের। 


গ্রামবাসীদের প্রশ্নের মুখে পড়লেন বিজেপি সাংসদ: 


শুধু ভোটের সময় কেন ? গ্রামবাসীদের প্রশ্নের মুখে পড়লেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। এদিন সিঙগুরে একাধিক প্রার্থীর সমর্থনে গ্রামে গ্রামে প্রচারে যান লকেট চট্টোপাধ্যায়। সিঙ্গুরের আথালিয়া গ্রামে লকেট পৌঁছাতেই জড়ো হন গ্রামের মানুষ। সাধারণ মানুষের অভিযোগ শুনছিলেন সাংসদ। প্রবীণ ব্যক্তিরা বার্ধক্য ভাতা পাননি, অনেকে ঘর পাননি সেই ক্ষোভের কথা শোনাচ্ছিলেন সাংসদকে। গ্রামের মানুষের অভিযোগ শোনার পর শাসকের ঘাড়ে যখন দোষ চাপাচ্ছিলেন তিনি, সেই সময় প্রবীন এক ব্যক্তি লকেটের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছোড়েন, "ভোটের সময় এসে বললে হবে না।


তৃণমূলের সঙ্গে আইএসএফ ও সিপিএম কর্মীদের সংঘর্ষ: 


পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোণার কৃষ্ণপুরে তৃণমূলের সঙ্গে আইএসএফ ও সিপিএম কর্মীদের সংঘর্ষ ঘিরে ধুন্ধুমার। আহত ৩ তৃণমূল কর্মী। তৃণমূলের অভিযোগ, পতাকা লাগানোর সময় তাদের ওপর কর্মীদের ওপর হামলা চালায় আইএসএফ ও সিপিএম কর্মীরা। ভাঙচুর করা হয়। 


চোর স্লোগান শুনতে হল তৃণমূল বিধায়ককে: 


ভোট প্রচারে চোর চোর স্লোগান শুনতে হল রাজ্যের মন্ত্রী তথা মোথাবাড়ির তৃণমূল বিধায়ক সাবিনা ইয়াসমিনকে। মালদার মোথাবাড়িতে দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে রোড শো করছিলেন সাবিনা। সেই সময় এলাকা দিয়ে যাচ্ছিল কংগ্রেসের একটি মিছিল। সেই মিছিল থেকেই চোর চোর স্লোগান ওঠে। তৃণমূলে টিকিট না পেয়ে যাঁরা অন্য দলে গিয়েছেন, তাঁরাই এসব করছেন। দাবি সাবিনা ইয়াসমিনের।