WB By-election 2022 Live : দিনের শেষে বালিগঞ্জে ৪১.১০ শতাংশ, আসানসোলে ৬৪.০৩ শতাংশ ভোট পড়ল, জানালেন পার্থ
Ballygunge and Asansol By-Poll Live Updates: চোখ রাখুন উপনির্বাচনের প্রতি মুহূর্তের খবরের আপডেটে।
উপনির্বাচনে দিনের শেষে বালিগঞ্জে ভোট পড়েছে ৪১.১০ শতাংশ। আসানসোলে ৬৪.০৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানালেন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
উপনির্বাচনে দিনের শেষে বালিগঞ্জে ভোট পড়েছে ৪১.১০ শতাংশ। আসানসোলে ৬৪.০৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানালেন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
বুথের মধ্যে কলকাতা পুলিশ কেন? এই প্রশ্ন তুলে বালিগঞ্জ বিধানসভার একাধিক বুথে সরব হলেন বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ। যদিও বিজেপি প্রার্থীর যাবতীয় অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূলের কটাক্ষ, প্রচারে আসতে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করেন বিজেপি প্রার্থী।
ভোটের শেষলগ্নে বালিগঞ্জের সাউথ ক্যালকাটা গার্লস কলেজে উত্তেজনা। ভুয়ো ভোটার অভিযোগে এক মহিলাকে বুথ থেকে বের করে দিল তৃণমূল। নির্দল প্রার্থীর এজেন্ট বলে নিজেকে দাবি করেন ওই মহিলা। যদিও শাসক দলের অভিযোগ বিজেপির হয়ে ভোট দিতে এসেছিলেন ভবানীপুরের ভোটার ওই মহিলা।
বালিগঞ্জের সেন্ট লরেন্স স্কুলের বুথে উত্তেজনা। বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ ও কংগ্রেস প্রার্থী কামরুজ্জামান চৌধুরী, দু’ জনেই ওই বুথে যান। পুলিশকে ধাওয়া করেন বিজেপি প্রার্থী।
বেনিয়াপুকুরে বালিগঞ্জের কংগ্রেস প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুর। হামলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। জমায়েতের অভিযোগ পেয়ে কংগ্রেস প্রার্থী গেলে তাঁর উপর দুষ্কৃতীরা চড়াও হয় বলে অভিযোগ। এমন কোনও ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি তৃণমূলের।
আসানসোলের উপনির্বাচনে বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে আটকাল পুলিশ। পুলিশের সঙ্গে তুমুল তর্কে জড়ালেন বিজেপি নেতা!
বারাবনির আন্দিহায় একজনের হয়ে ভোট দেওয়ার অভিযোগ আরেকজনের বিরুদ্ধে, অভিযোগ অস্বীকার। রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রিসাইডিং অফিসারকে সরালো নির্বাচন কমিশন
বুথ চত্বরে পুলিশ থাকবে। কিন্তু বুথের ভিতরে পুলিশ থাকার অভিযোগ খারিজ করল নির্বাচন কমিশন। ওয়েব কাস্টিং চলছে, তাই খারিজ অভিযোগ। জানাল কমিশন।
বারাবনির ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয় তা নিয়ে সতর্ক করল কমিশন। ওয়েব কাস্টিংয়ে নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ আসানসোলের জেলা নির্বাচনী আধিকারিককে। অন্যদিকে, বালিগঞ্জেও ওয়েব কাস্টিংয়ে কড়া নজর দিতে বার্তা কমিশনের।
রিগিংয়ের জন্য লোক জড়ো করা হচ্ছে, প্রতিরোধের চেষ্টা হবে, দাবি বালিগঞ্জের বাম প্রার্থীর।
ভোটের দিন খোশমেজাজে বাবুল সুপ্রিয়। মার্সিডিজ চালিয়ে বুথে বুথে ঘোরার পর দেশপ্রিয় পার্কে নির্বাচনী কার্যালয়ে কর্মীদের সঙ্গে বসে শিঙাড়া, খাস্তা কচুরি দিয়ে জলযোগ সারলেন বালিগঞ্জের তৃণমূল প্রার্থী।
লিখিত নির্দেশ ছাড়াই বারাবনিতে সংবাদমাধ্যমকে আধঘণ্টার বাধা, গাড়ি আটকাল পুলিশ। এমন কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি, জানাল কমিশন। চাওয়া হল রিপোর্ট।
ঠিকঠাক ভোট হচ্ছে। আমি আজ শুধু মানুষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি। উন্নয়নের স্বার্থে মানুষকে ভোট দেওয়ার আবেদন জানাচ্ছি। এক বুথ থেকে আরেক বুথে ঘোরার ফাঁকে জানালেন শত্রুঘ্ন সিনহা।
বেনিয়াপুকুরে বালিগঞ্জের কংগ্রেস প্রার্থী কামরুজ্জামান চৌধুরীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বেনিয়াপুকুর বিদ্যাপীঠে বেআইনি জমায়েতের অভিযোগ পেয়ে সেখানে যান কংগ্রেস প্রার্থী। অভিযোগ, তাঁকে ঘিরে শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি। কংগ্রেস প্রার্থীর গাড়িতেও হামলা হয় বলে অভিযোগ। নির্বাচন কমিশনে নালিশ কংগ্রেস প্রার্থীর।
আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভার ঝাঁঝরায় ঘণ্টাদেড়েক ধরে আটকে জিতেন্দ্র তিওয়ারি। আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের এসিপি সৌভিক আনোয়ারের নেতৃত্বে বিজেপি নেতার গাড়ি আটকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী। জিতেন্দ্র এই কেন্দ্রের ভোটার নন, কনভয় নিয়ে তাঁর ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে কমিশনের, দাবি পুলিশের। কনভয় কোথায়, আমার সঙ্গে মাত্র ২ জন নিরাপত্তারক্ষী রয়েছে। দাবি জিতেন্দ্র তিওয়ারির। বিজেপি নেতাকে যেতে দেওয়া উচিত, প্রতিক্রিয়া লাউদোহার তৃণমূল ব্লক সভাপতি সুজিত মুখোপাধ্যায়ের।
বারাবনিতে অন্যের হয়ে ভোট দেওয়ার অভিযোগের প্রেক্ষিতে অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট চাওয়ার পর প্রিসাইডিং অফিসারকে সরানোর নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন।
বারাবনিতে বিজেপি প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুরের পরেই সংবাদ মাধ্যমকে আটকাল পুলিশ। আটকে দেওয়া হয় মিডিয়ার গাড়ি। প্রথমে এক পুলিশ আধিকারিক জানান, জেলাশাসকের নির্দেশ রয়েছে তাই সাংবাদিকদের বাধা। তবে লিখিত নয়, মৌখিকভাবে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়ে প্রশ্ন তোলায় প্রায় আধঘণ্টা পর সংবাদমাধ্যমের গাড়ি ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে কেন আটকানো হল, উত্তর এড়াল পুলিশ। মিডিয়ার ওপর হস্তক্ষেপ, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এই কাজ করছে পুলিশ, দাবি বিজেপি প্রার্থীর। নির্বাচনের সময় পুলিশ কমিশনের অধীনে, প্রতিক্রিয়া কুণাল ঘোষের। এই ঘটনায় সংবামাধ্যমকে ফ্রি মুভমেন্ট করতে দেওয়ার নির্দেশ কমিশনের। কোনও ভুল বোঝাবুঝির জন্য এমনটা ঘটেছে। এরকম কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি। জানাল কমিশন।
বারাবনিতে জনবহুল এলাকায় বড় কনভয় ছিল অগ্নিমিত্রার। তাই প্রথমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় পুলিশের। আসানসোলের পুলিশ কমিশনার ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন। কোথাও কোনও রিগিং হয়নি। জানাল নির্বাচন কমিশন।
বারাবনিতে বিজেপি প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুরের পরেই সংবাদ মাধ্যমকে আটকাল পুলিশ। আটকে দেওয়া হয় মিডিয়ার গাড়ি। প্রথমে এক পুলিশ আধিকারিক জানান, জেলাশাসকের নির্দেশ রয়েছে।
সকাল ১১টা পর্যন্ত বালিগঞ্জ বিধানসভা উপ নির্বাচনে ভোটদানের হার ১৬%। আসানসোল লোকসভা উপ নির্বাচনে ভোটদানের হার ছিল ২৭%।
ভোটের দিন খোশমেজাজে বাবুল সুপ্রিয়। বুথে বুথে ঘোরার পর দেশপ্রিয় পার্কে নির্বাচনী কার্যালয়ে কর্মীদের সঙ্গে বসে জলযোগ। সিঙ্গারা, খাস্তা কচুরি দিয়ে সারলেন ব্রেকফাস্ট।
ভোট দিলেন বুদ্ধ-জায়া মীরা। শারীরিক অসুস্থতার দরুণ এবারও ভোট দিতে পারলেন না প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। ওঁর মধ্যে কাজ করে ভোট না দিতে পারার আক্ষেপ, জানালেন মেয়ে সুচেতনা।
বালিগঞ্জের সেন্ট লরেন্স স্কুলের বুথে উত্তেজনা। বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ ও কংগ্রেস প্রার্থী কামরুজ্জামান চৌধুরী, দু’ জনেই ওই বুথে যান। পুলিশকে ধাওয়া করেন বিজেপি প্রার্থী।
সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী নিয়ে বুথে ঢোকার অভিযোগ। আসানসোলের বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পালকে সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন। পুলিশ মারফত বিজেপি প্রার্থীকে বার্তা কমিশনের।
সকাল ৯টা পর্যন্ত বালিগঞ্জ বিধানসভা উপ নির্বাচনে ভোটদানের হার ৮%। আসানসোল লোকসভা উপ নির্বাচনে ভোটদানের হার ১২.৭৭%।
বালিগঞ্জের বিশপ কলেজের বুথে ভুয়ো ভোটার ধরার দাবি সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিমের। এই নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। বাম প্রার্থীর দাবি, এক মহিলা ভোটার কার্ড ছাড়াই ভোট দেওয়ার চেষ্টা করেন। এর আগে ওই মহিলা দুটি বুথে ভোটও দেন বলে অভিযোগ। সিপিএম প্রার্থীর দাবি, ভোট হয়ে যাওয়ার পরেও কয়েকজন বুথের ভিতর ঘোরাফেরা করছেন।
বারাবনির ১৭৫ নম্বর বুথে ধুন্ধুমার। বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পালের গাড়ি ভাঙচুর। পাথরবৃষ্টির পাশাপাশি গাড়িতে লাঠির বাড়িও মারা হয়। রক্তাক্ত অগ্নিমিত্রা পালের নিরাপত্তারক্ষী। এদিন ওই বুথে গিয়ে প্রিসাইডিং অফিসার না থাকার অভিযোগ তোলেন বিজেপি প্রার্থী। এরপরই তাঁকে ঘিরে শুরু হয় বিক্ষোভ। বিজেপি প্রার্থীকে ধাক্কাধাক্কি করা হয়। পুলিশের সামনেই তৃণমূলের হামলা, দাবি বিজেপি প্রার্থীর।
বালিগঞ্জের সাউথ পয়েন্ট স্কুলে বাবুল সুপ্রিয়কে ঢুকতে বাধা কেন্দ্রীয় বাহিনীর। রিপোর্ট চাইল নির্বাচন কমিশন।
আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের ২৪১ নম্বর বুথে পোলিং এজেন্টকে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ পেয়ে সেখানে যান অগ্নিমিত্রা পাল। পুলিশের সঙ্গে বচসা বাধে। এরপর বুথের বাইরে জড়ো হওয়া লোকজনকে ধাওয়া করেন বিজেপি প্রার্থী।
পাঠভবন স্কুলে উত্তেজনা। বুথের ভিতরে কেন কলকাতা পুলিশের কর্মীরা? কেন্দ্রীয় বাহিনীকে প্রশ্ন করেন বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ। মডার্ন হাইস্কুলেও একই বিষয় নিয়ে আপত্তি জানান বিজেপি প্রার্থী। কলকাতা পুলিশের কর্মীদের বুথের ১০০ মিটারের বাইরে থাকার কথা। বিধি ভেঙে কেন তাঁরা বুথের ভিতর? প্রশ্ন বিজেপি প্রার্থীর।
‘রিম ঝিম ঝিম বৃষ্টিতে, আমার সারাদিন শুধু তুমি তুমি তুমি করে’। ভোটের দিন লেডি ব্রেবোর্ন কলেজের বুথে গিয়ে মান্না দে-র গান গাইলেন তৃণমূল প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয়। সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে সম্মান জানাতে এভাবে গান গেয়ে সবাইকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। মন্তব্য বাবুল সুপ্রিয়র। পাশাপাশি, তৃণমূল প্রার্থী দাবি করেন, তাঁর জন্যই ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো হয়েছে।
একঘন্টার বেশি সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরেও ভোটগ্রহণ শুরু হয়নি বালিগঞ্জের সৈইফি হল স্কুলে।
বারাবনির আন্দিহায় ২৮৩/২৪৩ নম্বর বুথে একজনের হয়ে ভোট দিলেন আরেকজন। ভোটারের হয়ে ভোট দিতে দেখা যায় ওই দ্বিতীয় ব্যক্তিকে। ক্যামেরার সামনে অবশ্য তা অস্বীকার করেন ওই ব্যক্তি। ঘটনার কথা স্বীকার করেননি প্রিসাইডিং অফিসারও।
পার্ক সার্কাসের লেডি ব্রেবোর্ন কলেজে হঠাৎ দেখা তৃণমূল প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয় ও কংগ্রেস প্রার্থী কামরুজ্জামান চৌধুরীর। চলল কুশল বিনিময়।ভোটের সকালে সৌজন্যের ছবি বালিগঞ্জ বিধানসভায়।
বালিগঞ্জে বুথের ভিতরে কেন কলকাতা পুলিশ? প্রশ্ন বিজেপির। অভিযোগ ভোটারেরও।
ভোট শুরুর আগেই বালিগঞ্জের অশোক হল স্কুলের বুথে উত্তেজনা। বিজেপির পোলিং এজেন্টকে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠল প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে। খবর পেয়ে সেখানে যান বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ। শুরু হয় বচসা। সেক্টর অফিসারকে ফোন করে অভিযোগ জানান বিজেপি প্রার্থী।ওই পার্টের বাসিন্দা নন পোলিং এজেন্ট, তাই বাধা, দাবি প্রিসাইডিং অফিসারের।
বালিগঞ্জে ৩০০-র মধ্যে ২৩টি বুথ স্পর্শকাতর। এখানে মোট ১০ জন প্রার্থী হলেও, সবার নজর মূলত চারজনের ওপরেই। বালিগঞ্জে তৃণমূলের বাজি বাবুল সুপ্রিয়।
বিজেপির প্রার্থী কেয়া ঘোষ। সিপিএমের হয়ে লড়াইয়ে নাসিরুদ্দিন শাহের ভাইঝি সায়রা শাহ হালিম। কংগ্রেসের প্রার্থী কামরুজ্জামন চৌধুরী। শনিবার দুই কেন্দ্রে উপ নির্বাচনের ফল ঘোষণা।
আসানসোলে মোট ৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও, মূল লড়াই হচ্ছে তৃণমূলের তারকা প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিন্হা, বিজেপির অগ্নিমিত্রা পাল, সিপিএমের পার্থ মুখোপাধ্যায় ও কংগ্রেসের প্রসেনজিৎ পুইতণ্ডির মধ্যে।
বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন আজ। এখানে লড়াই মূলত চতুর্মুখী। ভোটের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয়েছে ১৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
আজ আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন। ভোটের নিরাপত্তায় থাকছে ১২১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। ৫১ শতাংশ বুথে থাকবে ওয়েব কাস্টিং ব্যবস্থা। এখানকার প্রতিটি বুথই স্পর্শকাতর।
প্রেক্ষাপট
বালিগঞ্জ ও আসানসোল : আজ আসানসোল (Asansol) লোকসভা কেন্দ্র ও বালিগঞ্জ (Ballygung) বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন। আসানসোলে ভোটের নিরাপত্তায় থাকছে ১২১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force)। ৫১ শতাংশ বুথে থাকবে ওয়েব কাস্টিং (Web-Casting) ব্যবস্থা। এখানকার প্রতিটি বুথই স্পর্শকাতর। অন্যদিকে, বালিগঞ্জে লড়াই মূলত চতুর্মুখী। ভোটের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয়েছে ১৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
গত বছর কালীপুজোর রাতে মৃত্যু হয় বালিগঞ্জের বিধায়ক সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের (Subrata Mukherjee)। তাঁর মৃত্যুতে ফাঁকা হয়ে যাওয়া আসনে এবার ভোট হচ্ছে। গত বিধানসভা ভোট হোক কী, পুরনির্বাচন। প্রতিটি ভোটের নিরিখেই বালিগঞ্জে অ্যাডভান্টেজ তৃণমূল। এবার কী হবে? উত্তর মিলবে ১৬ তারিখ। বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের প্রায় আড়াই লক্ষ ভোটার ভোট দেবেন মঙ্গলবার।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, এখানকার ৩০০টি বুথের মধ্যে ২৩টি স্পর্শকাতর। ১০০ শতাংশ বুথেই CCTV নজরদারি থাকবে। ভোটের নিরাপত্তায় মোতায়েন রয়েছে ১৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রতিটি বুথ ও বুথের বাইরে ২০০ মিটারের মধ্যে থাকবে শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রতি বুথে থাকবেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ান। ২০০ মিটারের বাইরে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিশ (West Bengal Police)।
অন্যদিকে, আগামীকাল উপনির্বাচন আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রেও। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, ২ হাজার ১০২টি বুথই স্পর্শকাতর। ৫১ শতাংশ অর্থাৎ, দেড় হাজার বুথে থাকবে ওয়েব কাস্টিং ব্যবস্থা। নির্বাচন কমিশন সূত্রে আরও জানা গেছে, মোট ১৭ লক্ষ ৩৬ হাজার ৪৭৫ জন ভোটার প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন। ভোটের কাজে রয়েছেন ১০ হাজার ৩২৭ জন কর্মী। ৫ জন পর্যবেক্ষকের পাশাপাশি, রয়েছেন ৪৪২ জন মাইক্রো অবজার্ভার।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -