প্রসঙ্গত, সুশান্ত সিং রাজপুতের মামলার পর থেকে অধ্যয়নের একটি পুরনো ইন্টারভিউ সম্প্রতি ভাইরাল হয়। এই ইন্টারভিউতে তিনি বলেছিলেন যে, কঙ্গনার ড্রাগ নিতেন এবং তাঁকেও জবরদস্তি ড্রাগ নিতে বাধ্য করেছিলেন৷ এই ভিডিও প্রকাশ করে এটাই প্রমাণ করার চেষ্টা করেছে কঙ্গনার বিরোধীরা যে, কঙ্গনা অন্যদের বিরুদ্ধে ড্রাগ নিয়ে সবর হলেও, তিনি নিজেও এই ড্রাগ সেবনের সঙ্গে জড়িত৷ এরই প্রেক্ষিতে সম্প্রতি, অধ্যয়ন সুমন একটি ভিডিও ট্যুইট করেছেন এবং হাত জোড় করে এতে তিনি অনুরোধ করেছেন যে, কঙ্গনার কোনও বিষয় যেন তাঁকে না টানা হয়৷ সব পুরনো কথা তিনি ভুলে অনেকটা জীবনে এগিয়ে গিয়েছেন৷ এখন আর এই বিতর্কের মধ্যে তিনি পড়তে চান না৷
ক্ষুব্ধ শেখর সুমন মাঝে টুইট করে বলেন: ‘‘কোকেন-নেওয়া এক অভিনেত্রী তাঁর অদৃশ্য স্টারডমের বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছে। দেখুন, কেমন মুখ থুবড়ে পড়েছে। পোয়েটিক জাস্টিস একেই বলে।’’ সরাসরি না-বললেও লক্ষ্য যে কঙ্গনা বলে দিতে হয় না।কিন্তু শেখর নিজেও আপাতত চুপ। মুখ বন্ধ রাখতে চান অধ্যয়নও।
ভিডিওতে অধ্যয়ন বলেন যে, ইন্টারভিউটি সামনে এনে ফের একবার কঙ্গনার মামলায় আমার নাম টানা হচ্ছে। আমি এই সাক্ষাৎকারটি ২০১৬ সালে দিয়েছিলাম। দয়া করে এই ভিডিও নিয়ে অযথা মাতামাতি করা ঠিক হবে না৷ আমায় এসবের থেকে দয়া করে দূরে রাখুন৷ কঙ্গনার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ও তার পরিণতি নিয়ে অনেক জলঘোলা হয়েছিল৷ তবে সেসব এখন অতীত৷ তিনি বলেন যে, কঙ্গনার সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই এবং এরপরে আর কোনও সম্পর্ক থাকবে না। তবে আমাদের লড়াই এক, সুশান্তের সুবিচার।