তুম হি হো গান অরিজিতকে খ্যাতির শীর্ষে নিয়ে যায়। আদিত্য রায় কপূর ও শ্রদ্ধা কপূরের রোমান্টিক বৃষ্টি ভেজা দৃশ্য তাঁর আবেগ ঢালা কন্ঠে আনকোরা কন্ঠে নয়া মাত্রা এনে দিয়েছিল।
চন্না মেরেয়া (অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল)
অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল সিনেমায় অরিজিতের মায়াবি কন্ঠস্বর শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছে।
লাল ইশক (গলিয়োঁ কি রাসলীলা-রামলীলা)
সঞ্জয় লীলা বনশালীর এই সিনেমায় এই প্রেমের গানে অরিজিতের কন্ঠে আত্মবিশ্বাস ঝরে পড়েছে।
কবিরা এনকোর (ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিবানি)
রণবীরের অশ্রুভেজা চোখ, অরিজিতের কন্ঠ এই গানকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে।
বিনতে দিল (পদ্মাবত)
একেবারেই অরিজিতের নিজস্ব গায়কী। প্রথম লাইন থেকে
কাভি জো বাদল বরষে (জ্যাকপট)
সিনেমা খুব একটা সাড়া জাগাতে না পারলেও অরিজিতের এই গান ব্যাপক জনপ্রিয় হয়।
ও মাহি ভে (কেশরি)
পঞ্জাবি সুরে এই গানে জাদু ঢেলেছে অরিজিতের কন্ঠ।
এই সাতটি গান তাঁর কেরিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ গান বলে বিবেচিত হতেই পারে। কিন্তু এছাড়াও রয়েছে আরও গান। অরিজিতের জন্মদিনে এই সাতটি গান নিঃসন্দেহে তাঁর অনুরাগীদের মুগ্ধ করবে।