মাসিক হলে এখনও ভারতের শহরে বা গ্রামে মহিলাদের অনেক রকমের বৈষম্য সহ্য করতে হয়। এখানে সেই সামাজিক ব্যাধির সঙ্গে কীভাবে লড়তে পারেন একজন মহিলা, সেকথাই বলা হয়েছে। জানুয়ারিতে ছবির মুক্তি। তার আগে প্রকাশ পেল ছবির ট্রেলর।
ছবিতে অক্ষয় কুমারকে স্যানিটারি প্যাড, মাসিক এবং সেই সময় স্বচ্ছ থাকা নিয়ে নানা কথা বলতে শোনা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, অক্ষয় এখানে এমন একটি বিষয় নিয়ে ছবি করছেন, যেটা নিয়ে সাধারণত প্রকাশ্যে কিছু বলা হয় না। গ্রামে এখনও সেভাবে স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার চালু হয়নি। অক্ষয়ের আশা এই ছবি অনন্ত গ্রামের মেয়েদের সেই সাহস দেবে, যার পরে এখন তাদের মাসিক হলেও তারা বাবা-মায়ের কাছে ফেয়ারনেস ক্রিমের বদলে প্যাড চাইতে পারবে নির্দ্বিধায়।
টুইঙ্কল খন্না রিয়েল লাইফ প্যাডম্যানকে নিয়ে গল্প লিখেছিলেন। টুইঙ্কলই ছবিটি প্রযোজনা করছেন।
প্রসঙ্গত, এখন ভারতের বেশিরভাগ মেয়ের কাছে মাসিক হওয়াটা লজ্জার, অস্বস্তির। হয়তো এই ছবি তাদের এবার অন্য ভাবে ভাবতে সাহায্য করবে, মত টুইঙ্কলের।
ছবিটির মূল অনুপ্রেরণা হলেন অরুণাচালম মুরুগানাথাম।