দীপিকা বলেন, সারা পৃথিবীতে ৩০০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ অবসাদে ভোগে। যে কোনও সময়, যে কোনও মানুষকে ডিপ্রেশন ভর করতে পারে। যে কোনও পেশার, যে কোনও লিঙ্গের মানুষই এর শিকার হতে পারে। আমার ক্ষেত্রে সবথেকে কঠিন ব্যাপার ছিল, যখন আমার অবসাদ হয়েছিল, আমি বুঝতেই পারিনি। যখন আমি বুঝলাম, আমার এই অবস্থার একটা নাম আছে, ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন, আমি তখন ভার বোধ করতে শুরু করলাম। এই অবস্থা কাটিয়ে উঠতে ধৈর্য ও আশা দুটোই খুব জরুরি। সুপারম্যান বলেছিল না, "তুমি যদি আশা করাকে বেছে নাও, তাহলে সবকিছুই সম্ভব!" এই ভিডিওটি আপলোড করার সঙ্গে সঙ্গে দীপিকার ভক্তরা ভালবাসা উপছে দেন অভিনেত্রীর কমেন্টবক্সে। ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশনে ভুগতেন দীপিকা! ভাগ করে নিলেন কাটিয়ে ওঠার টিপস
web desk, ABP Ananda | 20 Jun 2019 10:14 AM (IST)
'দ্য ইউথ অ্যানজাইটি সেন্টার' আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অবসাদে ভোগার কথা অনেকের সঙ্গে ভাগ করে নেন অভিনেত্রী। ভাগ করে নেন সেরে ওঠার টিপসও।
মুম্বই: তাঁর গ্ল্যামার কোশেন্ট নিয়ে চর্চা হয় সর্বত্র। দীপিকার ছবি, তাঁর পুরষ্কার প্রাপ্তি, ফ্যাশন, স্টেটমেন্ট, ব্যক্তি-জীবন, সবই লাইম লাইটে। কিন্তু প্রদীপের নীচেই থাকে অন্ধকার। তেমনই তারকার জীবন মানেই শুরু রোশনাই নয়। সেখানেও থাকতে পারে দুঃখ-অবসাদ। সে-কথা সর্বসমক্ষে স্বীকার করলেন দীপিকা পাদুকোন। একসময় ভুগতেন ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেসনে। রাখ-ঢাক না রেখেই সে-কথা তিনি ভাগ করে নিলেন অনেকের সঙ্গে। 'দ্য ইউথ অ্যানজাইটি সেন্টার' আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে নিজের জীবনের এই পর্যায়ের কথা অনেকের সঙ্গে ভাগ করে নেন অভিনেত্রী। এই সংস্থা গবেষণামূলক কাজের পাশাপাশি অবসাদে ভোগা বহু মানুষের জন্য ট্রিটমেন্ট সেশন আয়োজন করে থাকে। এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন দীপিকা। কী বললেন দীপিকা? শুনুন নিজেই।