আইএমএ-র জাতীয় সভাপতি শান্তনু সেন বলেছেন, ‘‘মেন্টাল হ্যায় কেয়া?’ নামটি মানসিক রোগীদের পক্ষে অপমানজনক। এই ছবির নামটির মাধ্যমে মানসিক রোগীদের হেয় করা হয়েছে। এটি শুধু অনৈতিক ও অমানবিকই নয়, একইসঙ্গে বেআইনিও। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক এবং সেন্সর বোর্ডের কাছে আমার আবেদন, এই মর্যাদাহানিকর নাম ও বিষয়বস্তু সংশোধন করা হোক।’
দীপিকার সংস্থার পক্ষ থেকে ট্যুইটারে লেখা হয়েছে, ‘মানসিক রোগীদের প্রতি গতানুগতিক ধারণা সম্পর্কিত শব্দ ও চরিত্র রূপায়ণ বন্ধ করার সময় এসেছে। ভারতে লক্ষ লক্ষ মানুষ মানসিক সমস্যায় রয়েছেন। তাই তাঁদের বিষয়ে সংবেদনশীল ও দায়িত্ববান হওয়া অত্যন্ত জরুরি।’
মানসিক চিকিৎসরাও সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবির নাম ও পোস্টারের তীব্র সমালোচনা করেছেন। কঙ্গনার বোন রঙ্গোলি চান্দেল অবশ্য দাবি করেছেন, এই ছবি সবারই ভাল লাগবে।