আসলামের চিকিত্সার দায়িত্বে থাকা ডঃ জলিল পার্কার সংবাদ সংস্থাকে বলেন, উনি কোভিড-১৯ এই চলে গেলেন। ওনার নিউমনিয়া, ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের পাশাপাশি হার্টের অসুখও ছিল। ওনার মাল্টিপল অর্গান ফেলিওর হয়েছিল। শুক্রবার ভোরে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
গত ১৫ আগস্ট শ্বাসকষ্ট হতে থাকায় ও করোনাভাইরাস পজিটিভ হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করতে হয় আসলাম খান ও আরেক ভাই ৯০ বছরের এহসান খানকে। এহসানের শারীরিক অবস্থার কোনও আপডেট পাওয়া যায়নি।
ফয়সল ট্যুইট করেন, মার্চে জনতা কার্ফু জারি হওয়ার কয়েকদিন আগেই ৯৭ বছরের দিলীপ কুমার জানান, তিনি ও তাঁর স্ত্রী সায়রা বানু সম্পূর্ণ আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টিনে আছেন করোনাভাইরাস অতিমারীর জন্য।
দিলীপ কুমার এক ট্যুইট ভক্তদের বাড়িতে থাকার,সরকারি গাইডলাইন মানার আবেদন করে লেখেন, সবাইকে বলছি, নিজেদের ও অন্যদের যতটা সম্ভব বাড়ির ভিতরে থেকে রক্ষা করুন। করোনাভাইরাস সংক্রমণ যাবতীয় দেশ, সীমান্ত পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। স্বাস্থ্য দপ্তরের জারি করা গাইডলাইন অনুসরণ করে নিজেদের রক্ষা করুন, অন্যদের কাছাকাছি না গিয়ে তাঁদেরও রক্ষা করুন।