এক বিবৃতিতে সুশান্ত বলেছেন, তাঁকে কখনও ‘বেফিকরে’-র অফার করা হয়নি। কিন্তু অফার পেলেও ছবিটি তিনি করতেন না। ওই প্রযোজনা সংস্থাই যখন তাঁকে ‘ডিটেকটিভ ব্যোমকেশ বক্সী’-র অফার করে তিনি রাজি হয়ে যান, কারণ, পরিচালক দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায় পুরনো ক্লাসিককে নিয়ে আসেন নতুন আঙ্গিকে। শেখর কপূরের সঙ্গে ছবি করতেও তিনি আগ্রহী।
রণবীর সিংহ
তাঁর কথায়, ‘বেফিকরে’ যদি তার দাবিমত সত্যিই দেশের নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধিত্ব করত, তাহলে বক্স অফিসে যথেষ্ট ভাল করত ছবিটি। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে তা সেটি করেনি ফলে ছবিটি করতে আগ্রহী হননি তিনি। তবে তার মানে এই নয়, ছবি শুধু বাস্তবের প্রতিচ্ছবি হবে, যেমন ‘পিঙ্ক’, ‘নীরজা’ বা ‘এম এস ধোনি’।
সুশান্ত মনে করেন, ‘দ্য জাঙ্গল বুক’-এর মত ছবিও হতে পারে, যা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছে। কিন্তু নিজে কী তৈরি করছেন সেটা বুঝে তবে তা সম্পর্কে দাবি করা উচিত। দেশ সম্পূর্ণ নতুনভাবে তৈরি হচ্ছে, হিট ছবি আর ভাল ছবির মধ্যে দূরত্ব কমে আসছে দ্রুত।
‘এম এস ধোনি: দ্য আনটোল্ড স্টোরি’-র সাফল্যের পর সুশান্ত এখন তাঁর পরবর্তী ছবি ‘রাবতা’ নিয়ে ব্যস্ত। এতে তাঁর সঙ্গে অভিনয় করবেন তাঁর ‘বান্ধবী’ কৃতি শ্যানন।