অনুপমের ট্যুইট, ‘ভুল, ভুল ভুল!! এটাকে বুলডোজার না, বুলিডোজার বলে। কারও বাড়ি এভাবে নির্দয়ের মতো ভেঙে দেওয়া অত্যন্ত অন্যায়। এই ঘটনার প্রভাব কঙ্গনার বাড়ি না, মুম্বইয়ের জমিতে পড়েছে। অত্যন্ত হতাশাজনক ঘটনা।’
দিয়া লিখেছেন, ‘মুম্বইকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা করছেন কঙ্গনা। সেটা মানা যায় না। কিন্তু কোনও সন্দেহ নেই, বৃহন্মুম্বই পুরসভা যেভাবে হঠাৎ তাঁর অফিসের অংশ ভেঙে দিল, সেটা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এখন কেন? এভাবে কেন? যদি বেআইনি নির্মাণই হয়ে থাকে, তাহলে এতদিন কী করছিল?’
প্রসূনের ট্যুইট, ‘কঙ্গনা, কঠিন সময় পেরিয়ে যাওয়ার মতো অন্তরের শক্তি তোমার আছে। শক্ত থাকো।’
রেণুকা লিখেছেন, ‘কঙ্গনা মুম্বইয়ের সঙ্গে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের তুলনা করে যে মন্তব্য করেছেন, সেটা আমার ভাল লাগেনি। কিন্তু বৃহন্মুম্বই পুরসভা এর বদলা নেওয়ার জন্য যেভাবে ধ্বংসকার্য চালাল, তাতে আমি হতবাক। আপনাদের এত নীচে নামতে হবে না। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দয়া করে হস্তক্ষেপ করুন। আমরা অতিমারীর মোকাবিলা করছি। আমাদের কি এই অপ্রয়োজনীয় নাটক দরকার?’
এরই মধ্যে আজ বম্বে হাইকোর্ট কঙ্গনার অফিস ভাঙার উপর স্থগিতাদেশ জারি করেছে। এ বিষয়ে বৃহন্মুম্বই পুরসভার কাছ থেকে জবাবও চেয়েছে হাইকোর্ট।