কেতনের অভিযোগ, প্রডিউসার কমল জৈন ও অন্যদের সঙ্গে প্ল্যান করে তাঁর ছবিটি হাইজ্যাক করতে চান কঙ্গনা।
কেতন বলেন, কঙ্গনার সঙ্গে যখন কথা হয়, সে সময় তাঁর ছবির স্ক্রিপ্ট, কিছু রিসার্চের উপকরণ, তথ্য তাঁর সঙ্গে শেয়ার করেন। অনেক আলোচনাও হয় তাঁদের। তারপর হঠাত্ একদিন শুনলাম, কঙ্গনা অন্য প্রডিউসারের সঙ্গে একটা প্রজেক্টে কাজ করছেন। এটা সম্পূর্ণ নৈতিকতা-বিরোধী কাজ বলে মনে করি।
মির্চ মশালা, মায়া মেমসাব, মঙ্গল পান্ডে-দি রাইজিং, মাঞ্ঝি-দি মাউন্টেন ম্যান-এর মতো ছবির পরিচালক জানিয়েছেন, কঙ্গনা এখনও নোটিসের জবাব দেননি। কেতনের দাবি, ছবিটির পিছনে ১০ বছরের পরিশ্রম রয়েছে তাঁর।
প্রসঙ্গত, লেখক অপূর্বও সম্প্রতি অনুযোগ করেন, কঙ্গনা তাঁর আগামী ছবি সিমরান-এর কাহিনির জন্যও কৃতিত্ব দাবি করেছেন। ছবির কাহিনি নাকি তিনি লিখেছেন।