এরপর কঙ্গনাকে পাগলি আখ্যা দিয়ে, আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেন আদিত্য।
এবার কঙ্গনার পাশে দাঁড়িয়ে মুখ খুললেন বোন রঙ্গোলি। যদিও এর আগেও একাধিকবার যাঁরা কঙ্গনার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন, তাঁদের কথা শোনাতে ছাড়েননি রঙ্গোলি। সেই তালিকায় রয়েছেন সোনা মহাপাত্র এলং কমল আর খানের নাম। রঙ্গোলির দাবি, স্বামীকে প্রশ্রয় দেওয়া ও অন্যায়কে আড়াল করার জন্যে স্ত্রী জারিনা ওয়াহাবকে জেলে পাঠানো উচিত।
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক এক সাক্ষাত্কারে কঙ্গনা বলেন, আদিত্যর সঙ্গে সম্পর্কে থাকাকালীন, অভিনেতা কঙ্গনাকে একাধিকবার মারধর করেছেন। সেই সময় জারিনার কাছে সাহায্য চেয়েও পাননি কঙ্গনা। এরপরই জারিনা পাল্টা দাবি করেন, কঙ্গনা কোনওদিনই তাঁর কাছে সাহায্য চাইতে আসেননি, এবং তিনি কেনই বা কঙ্গনাকে মেয়ের মতো ভাববেন, যখন তিনি জানতেন তাঁর স্বামীর সঙ্গে ডেট করছেন কঙ্গনা। তারপর জারিনা প্রশ্ন করেন কঙ্গনাকে, যখন তিনি জানতেন আদিত্য এতটাই খারাপ মানুষ, তাহলে তিনি সাড়ে চার বছর কেন তাঁর সঙ্গে থাকলেন?
এরপরই ফুঁসে ওঠেন বোন রঙ্গোলি। একাধিক টুইট করে জারিনার কাছে জবাবদিহি চেয়ে পাঠান। এই সেই টুইটগুলো
এরপরই রঙ্গোলি বলেন, মিথ্যে বলা এবং একজনকে ব্যবহার করার জন্যে জারিনা ও আদিত্যর জেলের পিছনে থাকা উচিত। এমনকি জারিনার কথায় কঙ্গনা-আদিত্য সাড়ে চার বছর সম্পর্কে ছিলেন। সেকথা টেনে রঙ্গোলির দাবি, ২০০৫ সালে আদিত্য-কঙ্গনার দেখা, ২০০৭ সালে অভিনেতার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের। তাহলে সম্পর্কটার বয়স কীভাবে সাড়ে চার বছর হয়?