কঙ্গনাকে তোপ দেগে কেতন বলেছেন, ‘আমরা কঙ্গনার সঙ্গে স্ক্রিপ্ট এবং ছবির বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এরপর যখন শুনলাম ও অন্য একজনের সঙ্গে এই ছবি করছে, আমরা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। সেই কারণেই ওকে ওকে আইনি নোটিস পাঠাই। গত ১০ বছর ধরে আমরা এই ছবি নিয়ে কাজ করছি। এটা ভালবাসার পরিশ্রম। ওরা আমাদের ছবি অপহরণ করে নিয়েছে। এটা মানা যায় না।’
কঙ্গনাকে নিয়ে ‘রানি অফ ঝাঁসি: দ্য ওয়ারিয়র কুইন’ ছবি করার পরিকল্পনা ছিল কেতনের। কিন্তু অন্য এক পরিচালক ও প্রযোজকের সঙ্গে ‘মণিকর্নিকা: দ্য কুইন অফ ঝাঁসি’ ছবি করতে চলেছেন কঙ্গনা। কেতনের দাবি, কঙ্গনা তাঁর ছবির বদলে অন্য ছবি করতে চলায় ৯ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। সেই কারণেই দু সপ্তাহ আগে তিনি কঙ্গনাকে আইনি নোটিস পাঠান। তাতে ফল না হওয়ায় এবার আর্থিক অপরাধ দমন শাখার দ্বারস্থ হয়েছেন।